পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কার পদার্থ দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে ? কি প্রকার বর্ণে চিত্রিত হইয়াছে ? কি রূপ রত্ন দ্বারা ভূষিত রহিয়াছে ? কি প্রকার প্রাণিগণেরই বা আবাস হইয়াছে ? এই সকল প্রশ্নের সিদ্ধান্ত উত্তর কোন জ্যোতিৰ্ব্বেত্তা মনেতেও কণপনা করিতে শক্ত হয়েন ? তদ্ব্যতীত অসীম প্রায় ব্রহ্মাণ্ডের অনন্ত আকাশে বিস্তারিত যে অগণ্য নক্ষত্র, তাহারদিগের বিষয়ে যৎকিঞ্চিৎ জ্ঞান লাভ করিতেও কে সমর্থ হইয়াছে ? তাহারদিগের দূর পরিমাণের উপায় নাই— তাফারদিগের সংখ্যা গণনার সম্ভাবনা নাই— এবং সে সংখ্যা প্রকাশ করিবার নিমিত্তে কোন ভাষাতে শব্দও নাই । দূরস্থ বস্তুর জ্ঞান দূরে থাকুক, নিকটতম পৃথিবীস্ত পদার্থের সম্যক জ্ঞান উপার্জন করা কি তামারদিগের এই ক্ষুদ্র বুদ্ধি দ্বারা সম্ভব হয়! ইঙ্গ কি আমরা সম্যক জানিতে পারি,যে কি কি সূক্ষ ও আশ্চর্য নিয়ম দ্বারা মূল হইতে রস আকৃষ্ট হইয়া বৃক্ষকে পোষণ করে ? কি প্রকার নিয়ম বশতঃ জীবিত শরীরের ক্রিম সমুদয় নির্বাত হয়—ভুক্ত অন্ন পরিপাক হয়, রক্তম!ংসে পরিণত হয়,এবং শারীরিক পুষ্টির প্রতি কারণ হয় ? কি আশ্চৰ্য্য কৌশল বশতঃ নিরাকার মনের সহিত স্থল শরীরের একপ আশ্চৰ্য্য সম্বন্ধ হইয়াছে যে একের মুস্থতায় উভয়ের মুস্থত এবং একের পীড়াতে উভয়েরই পীড়া হইয়া থাকে? এই সকল বিষয়ক জ্ঞান আমারদিগের নিকটে নিবিড় অন্ধকারে আবৃত রহিয়াছে—দৃষ্টির নিমিত্তে বুদ্ধি নেত্র তথায় রেখা মাত্রও কিরণ প্রাপ্ত না । এতক্রপ কার্ষ্যের সম্যক জ্ঞানের অভীষ্মপ্রযুক্ত তটস্থ ৰূপে র্যাহাকে সম্যক গমNকবু যায় না, স্বৰূপতঃ তাহাকে কি প্রকারে ইঞ্জি-করিব ? তাহার পূর্ণ স্বৰূপ আমারদিগের জ্ঞানে স্বতঃসিদ্ধ নহে— हेक्षिप्न थाश नरश्--बूकिल्लभभा मटश्আমারদিগের মানসিক এমত কোন বৃত্তি নাই যাহার গোচর তিনি হইতে পারেন । তাহার জ্ঞান আশ্চৰ্য্য ! শক্তি আশ্চৰ্য্য! भश्मि अश्राङ्ग! उँोशत्क अष्णाक्लमा कृब्रिाण w अद्भुक्लप्लः WW I o ‘s .۹۹ , : "* اياه · .‛ “ፕሉ · . ૨૮) কেবল চমৎকারে স্থির থাকিতে হয় এবং মনের সহিত বাক্য তাহাকে না পাইয়া निः रडङ् श्झ ! যতোবাসোনিবৰ্ত্তন্তে অপ্রাপ্য মনসা সহ ॥ mo o g o IA' }}| \\ t Ά% |No||\\\\\ §o. % 1% ر" .. f \ 湿 皺 ( ; 缴 ' o § সকল জন্তু অপেক্ষা বনমানুষ অধিক অংশে মনুষ্যের তুল্য হয় । তাছার আফুিক খণ্ডে বসতি করে । তাহারদিগের শরীর দুই তিন হস্ত দীর্ঘ হয়, এবং অত্যন্ত বলবান হয় । তাহার। এ প্রকার সাহসি যে অনায়াসে বলবান মনুষ্যকে আক্রমণ করে, এবং দূর হইতে প্রস্তর নিক্ষেপ দ্বারাও আঘাত করিয়া থাকে । তাহারদিগের শরীর যে ৰূপ মনুষ্যের আকৃতি, ব্যবহারাদিও অনেক ভাগে তাদৃশ । তাহারা মনুষ্যের ন্যায় দণ্ডায়মান হইয়া গমনাগমন করে, মনুষ্যের ন্যায় নিদ্রা যায়, এবং মনুষ্যের স্বরের ন্যায় শব্দ উচ্চারণ করে । সামান্যতঃ মনুষ্যের অপেক্ষ ইতর দ্রব্য তাহারা ভক্ষণ করে । তাহারদিগের স্বভাব এ প্রকার দুষ্ট, যে স্ত্রীলোকদিগের সহিত ব্যভিচার করিতেও শঙ্কা করে না । এমত শ্রবণও করা গিয়াছে যে কাক্তি লোকের স্ত্রীদিগের প্রতি তাহারা জুয়োজুক

  • 真默