পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

هي ب" - "مينا لم ***A কার পূৰ্ব্বে’ এই ৰূপ অনেক মিথ্যা বিতগু৷ করিয়াছিলেন, কিন্তু প্রাচীন হইয়া বুদ্ধির পরিপকৃত বশতঃ তাহ হইতে সম্পূর্ণ ৰূপে নিরস্ত হইয়াছেন,অতএব তাহারাও ঐ দৃষ্টান্তের পশ্চাদ্বৰ্ত্তি হইযা বৃথা ক্লেশ পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক বিজ্ঞতার কার্য্য করুন। তাহারা যদি নিরপ্লেক্ষ হইয়া শ্রদ্ধা পূৰ্ব্বক শাস্ত্র সমুদয় আলোচনা করত এই কাল ব্যয় করিতেন, এবং এই পরিশ্রম গ্রহণ করিতেন,তবে অনায়াসে শাস্ত্রের যথার্থ তাৎপৰ্য্য অবগত হইতে সমর্থ হইতেন, এবং সমৃদয় বেদের সার মৰ্ম্ম এক মাত্র নিরাকার জ্ঞান স্বৰূপ পরব্রহ্মের জ্ঞান লাভ করিয়া তাহার উপাসনা দ্বারা কৃতাৰ্থ হইবার যোগ্য হইতেন । இை-ை অত্যন্ত আহল্লাদিত হইয়া প্রকাশ করিতেছি যে কতিপয় ব্রাহ্মের উৎসাহ দ্বারা স্থখসাগর গ্রামে পরব্রহ্মের উপাসনা জন্য এক সভা সংস্থাপিত হইয়াছে । তৎ সভার সম্পাদকের নিকট হইতে এই পশ্চাল্লিখিত বক্তৃতা প্রাপ্ত হইয়া মুদ্রিত করিতেছি । করুণাময় পরমেশ্বর এই অখিল ব্রহ্মাও মধ্যে বিচিত্র মনুষ্য, পশু, পক্ষী, কীটপতঙ্গ বৃক্ষ,গুল্ম,লতা প্রভৃতি অসংখ্য স্থাবর জঙ্গম রচনা করিয়াছেন, তাছার প্রত্যেকে নিরীক্ষণ করিলে পরমেশ্বরের অভূক্ষ্য এবং আশ্চৰ্য্য জ্ঞান ও শক্তি ও কৌশল ও মহিমা এবং কৃপা প্রকাশ পায় । দেখুন, কি আশ্চৰ্য্য নিয়ম এবং শাসন দ্বাৰু৷ দিবলে সূৰ্য্য এবং রাত্রি কালে চন্দ্র ও নক্ষত্র সকল বিভাস পাইতেছে! আপনার কেহ কখন এমত দর্শন কিম্বা শ্রবণু করিয়াছেন, ষে জাহারদিগের নির্দিষ্ট উদয়াস্তের কাল লেশ পরিমাণেও কদাপি অন্যথা হইয়াছে ? * ভয়াঙ্গব্যায়িস্তপতি ভয়াত্তপতি সূৰ্য । ভয়াদিগুশ বায়ুশ্চ মৃত্যুধাবতি পঞ্চমঃ ” ইহার ভয়েতে অগ্নি প্রজ্বলিত হইতেছে, সূৰ্য উত্তাপ দিতেছে, ও মেধ, বায়ু মৃত্যু ইহার স্ব স্ব हिरी थादंमाब इदेव्छtइी

  • Yty so ** ! ~ * o A, • * , o o

so l قيميني t * I l و به همه دده هي ২৭১ পরপ্ত অতি বৃহৎ হইতে অতি ক্ষুদ্র জন্তু পর্যন্ত সকলের প্রতি অবলোকন করিলে দেখিবেন ষে প্রত্যেকের জীবন পালন এবং স্থখ সম্ভোগের উপযুক্ত শরীর, মন, ইক্রিয় করুণাময় পরমেশ্বর পরিপাটী ৰূপে প্রস্তুত করিয়াছেন । প্রকাগু হস্তিতে, যে প্রকার অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন, তদনুযায়ি ক্ষুদ্রতম পিপীলিকাতেও তাহার উপযুক্ত তাবৎ অঙ্গাদি সৃষ্টি করিয়াছেন । জল বায়ু প্রভৃতি নানা ভতে পিপীলিকা অপেক্ষাও শত গুণ সূক্ষ অদৃশ্য জীব আছে, তাহাতেও তাড়ক যোগ্য অঙ্গ সকল রচনা করিয়াছেন । এমত পরম নিপুণ শিল্পকার বিশ্বরচকের জ্ঞান ও মহিমা বাক্য দ্বারা কি কহিৰ, মনেও গম্য হয় না । মনুষ্যের জীবন তিনি কি আশ্চৰ্য্য করিয়াছেন, তাহ স্থির হইয়া বিবেচনা করিলে বিস্ময়াপন্ন হইতে হয় । দেখুন এক বিন্দু মাত্র রেতঃ দ্বারা প্রথমতঃ স্ত্রীগর্ভে জীবের সঞ্চার হয়, দশমাল পর্যন্ত গর্ভে থাকিয়া পরে ঈশ্বর ইচ্ছায় সে ভূমিষ্ঠ হয় এবং তদগতধারিণী কর্তৃক লালিত পালিত হইয়া ক্রমে ক্রমে শৈশব, কৈশোর, যৌবন ও বৃদ্ধাবস্থা প্রাপ্ত হয় । এই প্রত্যেক অবস্থার ক্রমশঃ বৃদ্ধি বিবেচনা করিলে আশ্চৰ্য্য সাগরে মগ্ন হইতে হয়। তাঙ্গর কি অসীম ও অনুপম রূপা যে তিনি গর্ভে জীবের সঞ্চার করিয়া তাহার ভূমিষ্ঠানস্তর আহারের আবশ্যকতা প্রযুক্ত পূৰ্ব্বে মাতৃ স্তনে দুগ্ধ সংস্থান করেন, যাহা বালক প্রায় দুই বৎসর পর্যন্ত পান করিয়া বলিষ্ঠ হয়। পরমেশ্বর সম্পূর্ণ ৰূপে নিরুদ্বেগ ও নিশ্চিন্ত থাকিয়া প্রজাব. র্গের পালনের প্রতি সম্পূর্ণ দৃষ্টি রাখেন । মনুষ্যাদির চিত্তে যদি জগদীশ্বর স্নেহের সথশর না করিতেন,তবে মাতা পিতার স্বেস্থাভাৰ প্ৰযুক্ত সন্তানেরা কোন মতে রক্ষা পাইত না । অতএৰ তাহার কৌশল ও মহিমা ও রূপা কি আশ্চর্ঘ্য জগদীশ্বর মনুষ্যকে

পশুর মঙ্গর অন্য অন্য সকল ইঞ্জিয়ারি"