পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা । TMMTTTLSSMACLSAMAMMMMA AT MAAA AAAA AAAA AAASA SAASAASSAAAAA AAAA AAAA S سميت সকল দূর দূর হইয়। জীবন ধারণের উপযুক্ত বায়ু সেবন হইত না তাতাতে রক্তের স্বভাব বিকৃত হইলে আমরা এজগৎকে দর্শন করিতে আর থাকি তাম না । শরীবের রক্ত সঞ্চালন এবিষয়ের এক প্রধান দৃষ্টান্ত । অামারদিগের দেহ মধ্যে । আঘাত দ্বারাতেও ভগ্ন হইত, বায়ুর পরমাণু | সেই প্রকার শক্তি স্থাপন | | ! | | হৃদয় হইতে রক্ত সঞ্চালিত হ ষ্টয়৷ অগণ্য । নাড়ীর দ্বারা শরীরময় সৰ্ব্বতে ভাবে ব্যাপ্ত হইতেছে, সকল অঙ্গ ভ্রমণ করিয়া পুনবৰ্বার সেই হৃদয়ে প্র ত্যাগত হইতেছে, কৰ্ম্মেদিয় সকলকে এব’ শীরের অন্য স্তন্য অঙ্গকে নিয়ত পোষণ এব2 একাদিক্রম বয়র সহিত সংলগ্ন দ্বার। তনবরত পরিস্ক ত ইয়া শরীরকে নিকার ই গল্প মুক্ত পাখি:তছে । এই প্রকার রক্ত পর্যটন মনুষ্য জীবনের মূলভূত for আশ্চর্ঘ্য বেগে এই রক্ত সঞ্চালন হয় । রীক্ষ দ্বারা প্র তীতি য়াছ মে প্রতিপলে প্রায় চল্লিশ ক্রস্ত ধাবিত কয়, সমুদয় রক্ত প্রতিদণ্ডে প্রায় অষ্টবার শরীর পর্যটন করে, এবং এই প্রকার বেগবান হওয়াতেই তদদ্বারা জীবন রক্ষা পায় । রক্ত যখন হৃদয় হইতে নিঃসৃত হইয়। উর্দুগুতি দ্বারা শরীরে সঞ্চালিত হয়, তখন পথিবী তাহার প্রতিকূলে নিমুদিকে তাহাকে আকর্ষণ করে; যদি বর্তমান অপেক্ষ পৃথিবী অধিক গুরুতর হইত তবে তদৃদ্বারা আকর্ষণের শক্তি বৃদ্ধি হইয়৷ উৰ্দ্ধগামি রক্তের বেগ হ্রাস হইলে যথা প্রয়োজন মতে শরীরের রক্ত পরিবেশন অসম্ভব হইত,এবং অধোগামি রক্তের বেগ বৃদ্ধি হইলেও শরীর যন্ত্রের ভগ্নদশা প্রাপ্ত হইত। অথচ পৃথিবী এইক্ষণকার অপেক্ষালঘু হইয়া তাঙ্গর আকর্ষণ অতি ক্ষীণ জন্য উর্দু গামি রক্ত অতিপ্রবল বেগে এবং মধোগামি রক্ত অতিমদ বেগে সঞ্চা .ே சி. লিত হইলে ও জীবন রক্ষা দক্ষর হইত । এস্বলে বর্তমান আকর্ষণ স্বতরাং পৃথিবীর বর্তমান পরিমাণ আমারদিগের জীবনের মুখ্য কারণ হইয়াছে । सञ्जडः झशनौधनि अखिखं ब्रूहि क्रिड কপি "", চহয় ছে | كيو শ র? হান্য & ( , ' -, * به ۹ چ ১২৯ వా:=i করি, tছেন, জন্তু দিগের অঙ্গে সেই প্রকার বলকে প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন,এবং শরীরের রক্তে সেন্স প্রকার বেগ সমর্পণ করিয়াছেন যাহাতে পৃথিবীর আকর্ষণের প্রতিবন্ধকতা পরাভূত হইয়। স্থাবর জঙ্গম সমুদরের নি দিষ্ট কাৰ্য সুন্দর ৰূপে সম্পন্ন হইতেছে এবং পৃথিবীতে সেই প্রকার স্থলত্ব প্রদান করিয়াছেন এবং তাহার প্রতি পরমাণুতে সেই প্রকার পরিমিত আকর্ষণ বল সংস্থাপন করিয়াছেন, যাচাতে তাহা ক্ষিতি তলস্থ কোন পদার্থের অনিষ্ট দায়ক না হইয়া সকলেরই মঙ্গলের কারণ হইয়াছে । যে গুরুষ পদার্থ মাত্রে এক অাকর্ষণ শক্তি অৰ্পণ করিয়া পরস্পর দুবৰ্দ্ধি চন্দ্র, সূৰ্য্য, গ্রহ, নক্ষত্র, ধূমকেতু প্রভূতিকে যথা স্থানে নির্ববন্ধ করিয়া ছেন এবং সেক্ট আকর্ষণ শক্তিকে যে পুরুষ এই অবলিস্তিত লতা বৃক্ষ পশু পক্ষি মনুযা প্রভূতি প্রাণি জাতের শারীরিক বলের সহিত সূক্ষ ৰূপে পরিমাণ করিয়া এৰূপ সম্বন্ধ যুক্ত করিয়াছেন, তাঙ্কার শক্তি কি বিচিত্র, জ্ঞান কি তাশ্চর্ঘ্য, মহিমা কি অনিৰ্ব্বচনীয়, | করুণ কি অনন্ত ! তত্ত্ববোধিনী সভার বক্ততা । সস্যমিব মর্তাঃপচ্যতে । সমেTর ম্যাম মনম্য নয়; হম | বহু দিবস বঁচিতে কষ্টবেক, এমত অভিমান বিশিষ্ট মনুষ্যদিগের মিথ্যা ভূম নিবারণার্থে পরম কারুশিক শ্রুতি কৃপা করিয়া উপদেশ করিতেছেন, এবং দর্পণ যেমত অামারদিগের যথার্থ স্বরূপ প্রকাশ করেন, এই শ্রীতি তরূপ আমারদিগের যথার্থ স্বভাব প্রকাশ করিতেছেন। অামারদিগের নিকটে এক শত বৎসর যে অত্যন্ত দীর্ঘকাল বোধ হয়, ইহার কারণ এই, যে এক শত বৎসরের উৰ্দ্ধ আমরা প্রায় জীবিত থাকি না । যদি স্বা