পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (প্রথম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

نصف : رفيقه. حة o - - o পঞ্জিকা । ار l সমুদ্র নদী প্রভৃতি হইতে ক্রমে জল নিঃসরণ হওয়াতে পুষ্করিণী কুপতড়াগাদি পূর্ণ থাকে। হে সভ্য মহাশয়ের কেবল জল বিতরণ বিষয়ে পরমেশ্বরের কি অনন্ত জ্ঞান, অতুল্য দয়া, এবং অনিৰ্ব্বচনীয় মহিমা, প্রকাশ পাইতেছে । क्रे 5 न ! -அeel%le அக ব্রাহ্ম সমাজের বক্ততা । ১৯ পৌষ ১৭৬৬ শক । প্রথম প্রকরণ । সপ্তমাধ্যায় । পরমেশ্বর আলোকের সহিত অামারদিগের চক্ষুর এপ্রকার সম্বন্ধ করিয়াছেন, এবং চক্ষুর সহিত মনকে এপ্রকার সম্বন্ধ যুক্ত করিয়াছেন, যে কোন দ্রব্যস্থিত আলোক চক্ষুতে প্রতিভাত হইলে ৰূপের দৃষ্টি হয় । চক্ষু অপেক্ষ উৎকৃষ্ট শিম্প কাৰ্য আর কি আছে, যে চক্ষু এৰূপ অতি ক্ষুদ্র হইয়াও এক কটাক্ষে অৰ্দ্ধ জগৎকে দর্শন করিতেছে ? চক্ষু অতি কোমল বস্তু, কি জানি কোন অপ আঘাত স্বারা তাঙ্কার উচ্ছেদ হয়, এই আশস্কায় করুণাপূর্ণ পুরুষ দুই কবাট সেই চক্ষুদ্বারে নির্মাণ করিয়াছেন, যাহারা নিমেষে নিমেষে রুদ্ধ হইয়া নানা বিপদে রক্ষা করিতেছে। কি জানি এক চক্ষু কোন এক দুর্ঘप्लेमा छान्ना अरुग्यो९ मझे झश, ७वि८दम्नमोग्न মনুষ্যকে তিনি দুই নেত্র প্রদান করিয়াছেন। কি জানি নয়ন ক্রমে ক্রমে তেজোহীন হইয়া অন্ধ হয়,এজন্য তাহাতে এমত কৌশল তিনি প্রকাশ করিয়াছেন, যে তারা জল আপন হইতে निम्नूङ श्हेब्र চক্ষুকে সিক্ত রাখে। मांमौ क्रिt१ो नाम शिबिम्न कदृ१ ग्रक८१ म*fन করিৰার প্রয়োজন, এনিমিত্তে তিনি চক্ষর & এৰূপ সুন্দর রচনা করিয়াছেন, যে তাহাকে ইচ্ছা মাত্র নানা দিগে চালনা করা যায় । স্থান বিশেষে জালোকের মুম্বাধিক্য হয়, এনিমিতে তিনি চক্ষুদ্র গুজঞ্জিকায় এৰূপ 'wæ* arfřarr#:8 é¢:**fw*:w€ R. €ఫె যোগে তাহ বিস্তৃত হয়,এৰংঅধিক জালোক সংযোগে সঙ্কুচিত হয় । এই অপূৰ্ব্ব নিয়ম বশতঃ ছায়াতে বা অলপ আলোক বিশিষ্ট স্থানে বিস্তৃত চক্ষুর পুত্তলিকা দ্বারা অধিক ভাগে অালোক গৃহীত হয়, এবং পুর্ণালোক যুক্ত স্থানে সঙ্কুচিত পুত্তলিক ধারা অপ ভাগে আলোক গৃহীত হয় । এই জন্য অপ আলোকে সম্পূৰ্ণৰূপে বস্তুর অদর্শন হয় না, এবং প্রচণ্ড মধ্যাহ্ন কালের পূর্ণালোকেও চক্ষুর পীড়া জন্মে না। ’ এই আশ্চৰ্য্য চক্ষু দান দ্বারা পরমেশ্বর অামারদিগের প্রতি যে কি প্রকার করুণা প্রকাশ করিয়াছেন, তাহ অন্ধ ব্যক্তির অবস্থাকে আলোচনা করিলেই উপলব্ধি হইবেক । সে দুর্ভাগ্য ব্যক্তি কত স্বশ্য বস্তুর দৃষ্টি স্বখে বঞ্চিত রহিয়াছে, কত বিষয়ের জ্ঞান লাভে অক্ষম হইয়াছে এবং ঈশ্বরের কত মহিমা সন্দর্শনে অসমর্থ হইয়াছে। সে পরের সাহায্য বিনা পাদ মাত্রও বিক্ষেপ করিতে পারে না, এবং ক্ষুধা নিবৃত্তির জম্য ভক্ষ্য আহরণ করিতেও সমর্থ হয় না । তাহার অপেক্ষ বুদ্ধি শূন্য পশু জন্মকে শ্রেষ্ঠ বলিতে হয় । কিন্তু জগদীশ্বর চক্ষু দান দ্বারা আমারদিগকে এ সকল যন্ত্রণ হইতে মুক্ত করিয়াছেন, এবং তদ্বারা সহস্র প্রকারে জ্ঞান ও সুখের উপায় নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন । যদি এৰূপ কোন স্থান থাকে, যে স্থানের লোকের অামারদিগের ন্যায় সকল ইন্দ্রিয় বিশিষ্ট হইয়। স্বভাবতঃ কেবল দৃষ্টি মাত্র বিহীন হয়,এবং যদি তাঙ্কারদিগকে জ্ঞাপন করা যায়, যে চক্ষু নামক এক ক্ষুদ্র ইন্দ্রিয় দ্বারা আমরা অৰ্দ্ধ জগৎকে এককালীন দর্শন করিতেছি, মনোহর পুম্পোদ্যান দৃষ্টি করিয়া প্রফুল্ল হইতেছি, নিৰ্ভয়ে মদ নদী সমুদ্র পার হইতেছি,মহোচ্চ পৰ্ব্বত সকলকে পরিমাণ করিতেছি, পৃথিবীর আকৃতি ও পরিমাণ নিৰ্দ্ধারণ করিতে শক্ত হইতেছি, এবং সূৰ্য্য, চন্দ্র, ধুমকেতু প্রভূতির দূর এবং গতি নির্ণয় করিতেছি, ইহা শুনিয়া কি তাহার বিস্ময়াপন্ন হয় না। অপরন্ত সূর্যোয়ের, ৰরিবর্তৃপক্ষ বা লঙ্কাকালের পুর্ব চিহ্ন