পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

} {..oሰማኝ♥eሏኡ জড় কি অক্ষয় აზ(K o - os u a - - - a জড়ের ন্যায় শক্তির ও যে ক্ষয় নাই, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে তাহাও জানা গিয়াছে। জুল (Joule) হেলেমহোজ ( Helmholtz), ब्रभटकाऊँ (Rumford) qव९ c७डि थभूथ মহাপণ্ডিতগণ গত শতাব্দীতে এ সম্বন্ধে প্ৰমাণ সংগ্ৰহ করিয়া বিখ্যাত হইয়াছেন । এনজিনের চুলোতে কয়লা পুড়িলে, কয়লার শক্তি একটুও ক্ষয় পায় না। উহাই রূপাঅন্তর গ্রহণ করিয়া কালকে গতিশীল করে । বিদ্যুতের শক্তি, বিদুৰ্য্যতের উৎপাদক কলে প্ৰযুক্ত কয়লার শক্তিরই রূপান্তর । দস্তা ও তাম্রফলক দ্রাবক-পদার্থে ডুবাইয়া যখন আমার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করি, তখন রাসায়নিক শক্তি বিদুৰ্য্যতের রূপ গ্ৰহণ করিয়া দেখা দেয় । প্ৰকৃতির ভাণ্ডার যে পরিমাণ জড় এবং শক্তিতে পূর্ণ রহিয়াছে YS LY DKLJ0L KB DDD SS DDLLBYD মুর্তি গ্রহণ করিয়া বহিঃপ্রকৃতিতে বিচিত্ৰ কাৰ্য্য দেখানো উহাদের একমাত্ৰ কাজ । সুতরাং দেখা যাইতেছে, এই বিশাল বহির্জগতের অস্তিত্ত্ব এবং তাহার বিচিত্ৰ লীলা কেবল জড় ও শক্তিকে অবলম্বন করিয়াই চলিতেছে । এই দুইটিই বিজ্ঞানেয় পরম সত্য। ইহাদের পরস্পরের সম্বন্ধটা এমন নিগুঢ় যে, একের অভাবে অপরটি থাকিতে পারে না । শক্তিহীন জড় জগতে নাই ; এবং জড় নাই। অথচ শক্তির পরিচয় পাওয়া যাইতেছে, এপ্রকার ঘটনাও দেখা যায় না । জীবজগতে দেহ ও প্ৰাণের সম্বন্ধ যেমন অবিচ্ছেদ্য, বহিজর্জগতে জড় ও শক্তির সম্বন্ধেও কতকটা সেই প্রকার। জড় চিরদিনই নিশ্চেষ্ট, শক্তি সর্বদাই প্ৰাণময় । এই দুইয়ের যোগ হইলে, আমরা শক্তিকে শক্তি বলিয়া চিনিতে পারি, এবং জড়কে জড় বলিয়া tą Pitft | Ag বিশ্বের ভাণ্ডারে যে পরিমাণ জড় BLSDSDD S S DBBBDDS D BB DBBDDB শক্তি মানুষের নাই। প্ৰকৃতির কাৰ্য্যের সহিত আমাদের যে টুকু পরিচয় অাছে, ऊछ्||८ङ& सृञ्ज८फुद्र श्रक्षेि qथं शांश्च न । কিপ্রকারে হঠাৎ একদিন জড় ও শক্তি । উৎপন্ন হইয়া এই ব্ৰহ্মাণ্ডকে মূৰ্ত্তিমান করিয়াছিল, তাহা আধুনিক বিজ্ঞানের একটা প্ৰকাণ্ড সমস্যা হইয়া দাড়াইয়াছে । বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক লর্ড কেলভিন, সর্বব্যাপী ঈথারের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আবর্তগুলিকে - জড় কণিকা বলিয়া অনুমান করিয়াছিলেন । তিনি বলিতেন ঈথারের ন্যায় জিনিসে কোন প্রকারে আবর্ত তুলিতে পারিলে, সেগুলিকে পার্শ্বস্থা আচঞ্চল ঈথর হইতে পৃথক করিয়া লওয়া যায় । সম্ভবতঃ অপার ঈথর সমুদ্রের এইপ্ৰকার ছোট ছোট আবৰ্ত্তগুলিই পৃথক গুণ বিশিষ্ট হইয়া আমাদের নিকটে জড় হইয়া দাড়াইয়াছে । ঈথারে আবর্ত উঠিলে, তাহার লয়ের কোন সম্ভাবনা নাই। সুতরাং জড়ের অবিনশ্বরDBDBYLDL BB DLLD BB DBDBD KLLDDS যায়। লর্ড কেলভিনের এই অনুমানটী লাইয় গত শতাব্দীর শেষে খুব আলোচমা চলিয়াছিল । জাৰ্ম্মাণ পণ্ডিত হেলমহোজও এই আলোচনার যোগ দিয়াছিলেন, কিন্তু নানা কারণে অনুমানটি বৈজ্ঞানিক সমাজে প্ৰতিষ্ঠা লাভ করিতে পারে নাই । স্বয়ং কেলভিনও ইহাতে কতকটা অবিশ্বাসী হইয়াছিলেন । জড়ের যে উৎপত্তি নাই তাহা সুনিশ্চিত, কিন্তু ইহা যে একেবারে অক্ষয় সে সম্বন্ধে সম্প্রতি একটু সন্দেহ উপস্থিত Rigitta || 3efÇeftçaq6, 3 fərq (Rantgevin's Rays) ক্যাথোড রশ্মি প্রভৃতির আবিষ্কার এবং রেডিয়ম্ প্রভৃতি ধাতুর অস্তুত কাৰ্য্য