পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/১৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Var Svee মহর্ষির বার্ষিক শ্ৰাদ্ধবাসর r শ্রদ্ধাস্পদ শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্ৰনাথ ঠাকুর মহাশয়ের বক্তৃত । এই বিশ্বচরাচরে আমরা বিশ্বকবির যে লীলা চারিদিকেই দেখতে পাচি সে হচ্চে সামঞ্জস্যের লীলা । সুর, সে যত কঠিন সুরই হোক, কোথাও ভ্ৰষ্ট হচ্চে না ; তাল .ع= সে যত দুরূহ। তালই হোক, কোনো জায়গায় তার স্বলন- । মাত্র নেই। চারিদিকেই গতি এবং স্ফৰ্ত্তি, স্পন্দন এবং নর্তন, অথচ সৰ্ব্বত্রই অপ্ৰম স্তুত । পৃথিবী প্ৰতিমুহুর্তে প্ৰবলবেগে সূৰ্য্যকে প্ৰদক্ষিণ করাচে, সূৰ্য্য প্ৰ৩িমুহুর্তে প্ৰবলবেগে কোন এক অপরিজ্ঞাত লক্ষ্যের অভিমুখে ছুটে চলেছে, কিন্তু আমাদের মনে ভাবনা মাত্র নেই-আমিরা সকাল বেপায় নিৰ্ভয়ে জেগে উঠে দিবসের তুচ্ছতম কাজটুকুও সম্পন্ন করবার জন্যে মনোযোগ করি এবং ata që e fat sist Çët (ri e Cvij rik. Ç', tr(r(Jist আয়োজনটি যেখানে যেমনভাবে আজ ছিল সমস্ত রাত্রির অন্ধকার ও অচেতনতার পরেও ঠিক তাকে সেই জায়গাতেই তেমনি করেই কাল পাওয়া যাবে। কেননা সর্বত্র সামঞ্জস্য আছে ; এই অতি প্ৰকাণ্ড অপরিচিত জগৎকে আমরা এই বিশ্বাসেই প্ৰতিমুহূৰ্ত্তে বিশ্বাস কৱি ৷ অথচ এই সামঞ্জস্য ত সহজ সামঞ্জস্য নয়—এ ত মেঘে ছাগে সামঞ্জস্য নয়, এ যেন বাঘে গরুতে একঘাটে জল খাওয়ানো । এই জগৎক্ষেত্রে যে সব শক্তির লীলা চূড়াদের যেমন প্ৰচণ্ডতা তেমনি তাদের বিরুদ্ধতাকেউবা পিছনের দিকে টানে কেউবা সামনের দিকে LLDS BDBD gOD DBBD0S DBDBDD DDDS BBS কেউবা বজমুষ্টিতে সমস্তকে তাল পাকিয়ে নিরেট করে ফেলবার জন্যে চাপ দিচ্চে, কেউবা তার চক্রযন্ত্রের প্রবল আবৰ্ত্তে সমস্তকে গুড়িয়ে দিয়ে দিথিদিকে উড়িয়ে ফেলৰার জন্যে ঘুরে ঘুরে বেড়াচে । এই সমস্ত শক্তি অসংখ্যাতালে ক্রমাগতই আকাশময় ছুটে চলেছে, তার বেগ, তার বল, তার লক্ষ্য, তার বিচিত্ৰতা আমাদের ধারণাশক্তির অতীত ; কিন্তু এই সমস্ত প্ৰবলতা, বিরুদ্বন্ধতা, বিচিত্ৰতার উপরে অধিষ্ঠিত অবিচলিত অখণ্ড সামঞ্জস্য । O BK BDLz SYKDLLYSBBDBDD DD BDD MDBB DDS LBY GD DBDD DBB gED BDD এবং বিনাশ দেখি কিন্তু সমগ্রকে যখন দেখি তখন দেখতে পাই নিস্তািন্ধ সামঞ্জস্যে এই সামঞ্জস্যই হচ্চে তার স্বরূপ যিনি শান্তং শিবমদ্বৈতং জগতের মধ্যে সামঞ্জস্য তিনি শান্তং, সমাজের মধ্যে সামঞ্জস্য তিনি শিবম, आचाब नाश नामलगा ठिनि भढेदछन्। Sዓ ግ আমাদের আত্মার যে সত্য সাধনা তার লক্ষ্যও q দিকে, এই পরিপূর্ণতার দিকে- এই শান্ত শিব অদ্বৈতের দিকে ; কখনই প্ৰমত্ততার দিকে নয়। আমাদের যিনি | ভগবান তিনি কখনই প্ৰমত্ত নন ; নিরবচ্ছিন্ন সৃষ্টিপার, “अब्राश्र डि ॐल जिब्र अनg cनd ७ अनg कान (qश् কথারই কেবল সাক্ষ্য দিচ্চে। “এষ সেতু বিধারণ লোকনামmびすィ「邪 "" এই অপ্ৰমত্ত পরিপূর্ণ শাস্তিকে লাভ করবার অভিপ্ৰায় একদিন এই ভারত বর্ষের সাধনার মধ্যে ছিল । উপনিষদে ভগবদগীতায় আমরা এর পরিচয় যথেষ্ট Cዏiሯቛfä | মাঝখানে ভারতবর্ষে বৌদ্ধযুগের যখন আধিপত্য হল তখন আমাদের সেই সনাতন পরিপূর্ণতার সাধনা নিৰ্ব্বাণের সাধনার আকার ধারণ করলে। স্বয়ং বুদ্ধের মনে এই নিৰ্ব্ববাণ শব্দটির অর্থ যে কি ছিল তা এখানে আলোচনা করে কোনো ফল নেই। কিন্তু দুঃখের হাত থেকে নিস্তার পাবার জন্যে শূন্যতার মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করাই যে চরম সিদ্ধি এই ধারণা বৌদ্ধযুগের পর হতে নানা আকারে নুনাধিক পরিমাণে সমস্ত ভারতবর্ষে ছড়িয়ে গিয়েছে। এমনি করে পুর্ণতার শান্তি একদিন শূন্যতার শাস্তি VNf3 f(3 Visvotifs frica (A Ceti frciafia সমস্ত বাসনাকে নিরস্ত করে সমস্ত প্ৰবৃত্তির মুলোচ্ছেদ করে দিয়ে তবেই পুরম শ্রেয়কে লাভ করা যায়। এই মত যেদিন থেকে ভারতবর্ষে তার সহস্র মুল বিস্তার করে দাঁড়াল সেইদিন থেকে ভারতবর্ষের সাধনায় সামঞ্জস্যের স্থলে রিক্ততা এসে দাঁড়াল ; সেইদিন থেকে প্রাচীন তপসাশ্রমের স্থলে আধুনিককালের সন্যাসাশ্রম প্রবল হয়ে উঠল এবং উপনিষদের পুর্ণস্বরূপ ব্ৰহ্ম শঙ্করাচাৰ্যের { শূন্য স্বরূপ ব্ৰহ্মরূপে প্ৰচ্ছন্ন বৌদ্ধবাদে পরিণত হলেন। কেবলমাত্র কঠোর চিন্তার জোরে মানুষ নিজের বাসন ও প্রবৃত্তিকে মুছে ফেলে জগদ্বন্মাণ্ডকে বাদ দিয়ে শরীরের প্রাণক্রিয়াকে অবরুদ্ধ করে একটি গুণcल१शैीन व्दष्छित्र ( abstract ) गद्धांद्र १Jicन नियूख KBBJDD KLD BDBDD LBDDDBBBLS KDL KBK পক্ষে একরকম অবস্থায় অবস্থিতি করা অসম্ভব এবং সে তার পক্ষে কখনই প্ৰাৰ্থনীয় হতে পারে না । এই কারণেই তখনকার জ্ঞানীরা যাকে মানুষের চরম প্রোয় বলে মনে করতেন তাকে সকল মানুষের সাধ্য বলে KKD S SYBLDY D S S DBBK L LLSLOK EEEE YK DDBtLDD LBDDBDD DBDBBBDBBS SKBBDBDB DJS বরঞ্চ অধিকাংশকেই অনধিকারী বলে ঠেকিয়ে রাখতেন এবং এই সাধারণ লোকেরা মূঢ়ভাৰে যে-কোনো বিশ্বাল