পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তদশ কল্প চতুর্থ খণ্ড).pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अfकांभ, अ°iद्ध थigख9 भूख उाकांभ, saव९ ঠিক মাঝে পৃথিবীর কেন্দ্র অবস্থান করে। এখন সুড়ঙ্গে একখণ্ড পাথর ফেলিয়া DBDB D BBBD SBDsBDDB DDD SBDS bमा कब्रा शाख्यक । পৃথিবীর আকার গোল বলিয়া ইহার আকর্ষণী শক্তি কেন্দ্ৰেই সর্বাপেক্ষা অধিক । কাজেই প্ৰস্তরখণ্ডটি কেন্দ্রের দিকেই ছুটিতে আরম্ভ করিবে । কিন্তু সেখানে পৌছিয়াই ইহা স্থির থাকিবে না । ভূতল হইতে কেন্দ্রের দিকে ছুটিয়া যাইতে যে বল সঞ্চার করিয়াছে তাহাই উহাকে কেন্দ্ৰ ছাড়াইয়া সুড়ঙ্গের অপর প্রান্তে উপস্থিত করাইবে। কিন্তু এখানেও জিনিসটি নিশ্চল হইয়া দাড়াইবে না । কেবল ক্ষণিকের জন্য স্থির থাকিয়া সেটি আবার কেcन्द्र निcक नाभिgड अनिरुठ कब्रिएव । चgिद्भ DD D SSLLLLaaaaLLS BBD SBDBK DS ফেরা করে, প্ৰস্তর-খণ্ডটিকে সেই প্ৰকারদুৰ্গতি ভোগ করিতে হইবে । কোন প্রকার BD D aBBB BD BDBDDBD BDBDDDDSEBE পৃথিবীর এক পার্শ্ব হইতে অপর পার্শ্ব KBDDS S YDBJS D GLD SDSK S DBBD থাকিবে । জিনিসকে যতই উৰ্দ্ধ হইতে ফেলা যায়। ভূতলে পড়িবার সময় তাহার বেগ ততই বাড়িয়া চলে। এই বেগ বৃদ্ধির নিয়ম নিৰ্ণয় করা মোটেই কঠিন নয়। গতিবিজ্ঞানের ইহাই প্ৰথম সূত্র । সুতরাং সুড়ঙ্গপথের সেই প্ৰস্তর-খণ্ডটি পৃথিবীর কেন্দ্রের নিকটবৰ্ত্তী হইলে যে, কত বেগবান হইবে তাহা আমরা সহজেই স্থির করিতে পারি । এই প্রকার হিসাবে দেখা গিয়াছে কেন্দ্ৰে পৌছিলে উহার বেগ প্রতি সেকেণ্ডে প্রায় - পাঁচ মাইল হইয়া দাঁড়ায় । ७aथन भएन कन्ना बाँच्चैक, डूशटर्ड यङ . তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা sq vr, e vitit শিলামৃত্তিকা প্ৰভৃতি লঘু-গুরু পদার্থ আছে 丐f夜计可*西卒引>a 西怜t(可可可t可引可fat一 ন্তরিত করিয়া, বাকি একভাগকে কোন গতিকে স্থানে স্থানে বিচিছন্ন ভাবে সাজাইয়া রাখিয়াছি। বলা বাহুল্য এই অবস্থায় সেই প্ৰস্তর খণ্ডটি তাহার ভ্রমণ পথটিকে কখনই ত্যাগ করিবে না। নূতন ব্যবস্থায় তাহার বেগের পরিমাণ কমিয়া যাইবে Nts আর একবার কল্পনা করা যাউক, যেন পৃথিবীর সেই বিচ্ছিন্ন অংশগুলি পরস্পরের দূরত্বের অনুপাতকে ঠিক রাখিয়া লক্ষ লক্ষ মাইল স্থান জুড়িয়া অবস্থান করিতেছে । ব্যাসের পরিমাণকে হঠাৎ লক্ষ লক্ষ গুণ বড় করিয়া পৃথিবীকে ফাঁপাইয়া তুলিলে, সে যতটা স্থান অধিকার কারিত এখন সেই বিচ্ছিন্ন শিল এবং মৃৎপিণ্ডগুলি ঠিক সেই স্থানই জুড়িয়া থাকিবে । শতকরা ৯৯ ভাগ মৃত্তিকা স্থানান্তরিত করায় সেই সুড়ঙ্গের শিলাখণ্ডের বেগ অনেক কমিয়া আসিয়াছিল । এখন আবার অবশিষ্ট অংশগুলি দুরবিচ্ছিন্ন হইয়া পড়ায়, উহার বেগ আরো কমিয়া আসিবে, কিন্তু সুড়ঙ্গ দ্বারা যে পথ নির্দিষ্ট হইয়া রহিয়াছে, উহা কোনক্রমে তাহা ত্যাগ করিবে না । আমাদের সূৰ্য্য যে নক্ষত্র পুঞ্জের একটি ক্ষুদ্র জ্যোতিফ তাহা যে কত বৃহৎ, সুপ্ৰসিদ্ধ জ্যোতিমী নিউকুম্ব সাহেব, পূর্বোক্ত প্রকারের একটা উদাহরণের দ্বারা বুঝাইয়াছিলেন। নিউকুম্বের বিশেষ পরিচয় প্ৰদান নিম্প্রয়োজন । ইনি জ্যোতিষিক গণনার যে সকল কৌশল আবিষ্কার করিয়াছিলেন, অদ্যাপি গ্ৰহনক্ষত্ৰাদির গতিবিধি নির্ণয়ে তাহাই অবলম্বিত হইতেছে। शाश रखेक, cय अन९था भशनूदीन नाव्र নক্ষত্ৰগণ কোটি কোটি গ্ৰহ উপগ্ৰহ লইয়া