পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (সপ্তম কল্প প্রথম খণ্ড).pdf/১৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भृङ्का ę~ 關 ゞbアー。 ജ്ജ t b-lം.--l. --ബ- .. -- I পরিয়া প্রাণ পরিত্যাগ করিয়াছিল! সাহস বা ছুংখানুরোধেই লোকে যে মৃত্যুর আ শ্রয় গ্রহণ করে এমত নহে, কিন্তু অনেক । সময় সংসারের কার্য তার বহনে বিরক্ত হইয়াও লোকে আত্ম বিনাশ সাধন করে । অতএব সামান্যতঃ মৃত্যুকে যে ৰূপ বলবান ও ভয়ঙ্কর মনে করা যায়, বস্তুতঃ ইহা সে ৰূপ নয় । ধৰ্ম্মশ্বরদিগের দুষ্টান্তে এই সত্য আরও দৃঢ়তর সপ্রমাণ হইতেছে । র্তাঙ্গদের মধ্যে কত শত ব্যক্তি জীবন্ত চিতানলে ভস্মসাৎ হইয়াছেন ; কত শত ব্যক্তি সৰ্ব শরীর চইতে শোণিত নিঃস্রাবণ করিয়া প্র- ; ফুল্ল চিত্তে প্রাণ বিসৰ্জ্জন করিয়াছেন, কঠোর । নিষ্ঠর হৃদয় হইতে মৃতু্য-যন্ত্রণা প্রদানের । যত প্রকার উপায় উদ্ভাবিত হইতে পারে, , সে সকলই ষ্ট্ৰীড়াদিগের উপরে প্রয়োজিত ছল, কিন্তু শহারা মৃত্যুর প্রতি উপচাস করিতে করিতেই যেন পরলোক যাত্র। করিয়াছেন । হইয় অজ্ঞান লোকে মৃত্যুকে আধি, ব্যাধি, বিপদ ও যাবতীয় অমঙ্গলের নামান্তর বলিয়। ব্যাখ্যা করেন । যদি এই সকল অশুভ घाँबा श्रृङ्क इञ्च, डाङा इङ्ग्रेष्ल ८न नक्ल ८ङ প্রতিদিনই ঘটিতেছে, তাহীদের সহিত অ|মর বিলক্ষণ পরিচিত, সুতরাং প্রতিদিনই আমরা মৃতুর সঠিত সাক্ষাৎ করিতেছি । এক এক সময় এ ৰূপ ঘোর বিপত্তি আসিয়া পেষণ করিতে থাকে যে তাহাতে লোকে মরণকে অপেক্ষাকৃত শ্রেয়স্কর বলিয়া আহবান করিতে থাকে। অতএব মৃত্যুতে আর অধিক অমঙ্গলের আশঙ্ক কি ? মৃত্যু যদিও এ ৰূপ সামান্য ও লঘু এবং যদিও প্রবৃত্তি বিশেষের প্রবল উত্তেজনায় ইতাকে অনায়াসে তুচ্ছ জ্ঞান করিতে পারা যায়, কিন্তু তথাপি অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিকেও সচরাচর মৃত্যু ভয়ে ভীত হইতে দেখা যায়। حابہ মৃত্যু সামান পরিবর্তন নছে । যে শরীর লইয়া ভূমিষ্ঠ হইয়াছি এবং চিরজীবন যা যত চিন্তা করা যায়, মৃত্যু ততই সামান্য : ও লঘু বিপদ বলিয়া প্রতীয়মান হয় । যদি জীবন নাশের নাম মৃত্যু হয়, তাঙ্গ । বিদায় লইতে হইবে, বহু-অায়াসলন্ধ ধন. হইলে কাল প্রতি মুহুর্তেই তো আমাদের জীবন হরণ করিতেছে, প্রতি দিন আমাদের মৃত্যু হইতেছে এবং যত কাল আমরা ভূমগুলে থাকিব, মৃত্যু আমাদের অনুসঙ্গী হইয়। আমাদের উপর আধিপত্য করিতে থাকিবে। এই যে বৰ্ত্তমান মুহূৰ্ত্ত আমাদের বলিতেছি, আবার এই সেই মুহূৰ্ত্ত মৃত্যুর গ্রাসে পড়িল। এক সময়ে আমাদের পরিমিত জীবনের পর্যাবসান হইবে এবং মৃত্যু যেমন ভূলোক হইতে অনেককে অপসারিত করিয়া আমাদের জন্য স্থান প্রস্তুত করিয়াছে, সেই ৰূপ আমাদিগকে অপসারিত করিয়া মুতন জীবগণের উপযোগী বাস সজা করিবে । t

হাকে পরিতৃপ্ত করিয়! আসিলাম, তাকাকে একেবারে পরিত্যাগ করিতে হইবে, আত্মীয় বন্ধু পরিজনের সঙ্কিত চিরদিনের নিমিত্ত মান, প্রভূত্ব ও সাংসারিক তাবৎ সুখ এক কালে বিসৰ্জ্জন দিতে হইবে । এ সমস্ত সামান্য পরিবর্তন নহে, আমাদের শরীর, আমাদের কামনা সকল কি এ দারুণ পরিব র্তন সস্থ করিতে পারে ; এই কারণে মৃত্যুতে ক্লেশ উপস্থিত হয় । মৃত্যু নিজে যত ভয়ানক না হউক, এই পরিবর্তন ভাবনাতেই প্রাণ ব্যকুলিত হইয়া উঠে । মৃত্যুকে সুশাণিত খড়োর ন্যায় মস্তকোপরি সুক্ষম সুত্রে দোলায়মান বোধ হয় । মনুষ্যের মৃত্যুতে যে পরিমাণে অনিচ্ছ, অমরত্ব লাভের জন্য সেই পরিমাণে প্রবল স্পৃহা । পুৰ্বকালে মানবগণ অমরত্ব লাভের