পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হইবে । কিন্তু প্রচলিত অর্থে আইন শংখলা মানার কথা বলা হইলে আমি ऊाशऊ कe°ाठ कर्मद्रद न । বতমানে তরুণ সমাজ কিছটা অ্যাডভেঞ্চার প্রবণ হইয়াছে । তাহারা সাইকেলে বিশবান্দ্ৰমণ করিতেছে বা হাঁটিয়া ভারতের এক প্রাঙ্গত হইতে অপর প্রান্ত পষ“ত যাইতেছে। এ সবই স্বাস্থ্যকর লক্ষণ । মানষে অসীম উৎসাহ 0L DBDBBDD DBDSB D BDBBB BDBB DBDDDSDS uuDBS DBDDBDB DD রাজনৈতিক কাজ করিতে পারে না । আমার মনে প্রায়ই এই প্রশন জাগে, আইন সভায় অংশ লইয়া কিংবা বিদেশী বস্ত্র বয়কট করিয়া আমরা কি সবরাজ লাভ করিতে পারিব ? এমন কোনো নিদিষ্ট কম সাচী নাই একমাত্র যাহার সাহায্যেই আমরা স্বরাজ লাভ করিতে পারিব। যে মহতে সমগ্ৰ জাতি স্বাধীন হইবার ইচ্ছা পোষণ করিতে পরিবে: সেই মাহতেই আমরা স্বাধীন হইব- তাহার আগেও নহে, পরেও নহে। মহান ব্রিটিশ সাম্রাজ্য একটি তাসের ঘর মাত্র । আমাদের সম্পমতির উপরই ইহার অস্তিত্ব নির্ভরশীল। যে মহাতে আমরা অসহযোগিতার সিদ্ধান্ত লাইব সেই মহাতে ইহা ধালিসাৎ হইবে। এই মামে জনৈক ইংরেজও তাঁহার পািতকে লিখিয়াছিলেন যে এক দিনে যে সাম্রাজ্য গড়িয়া উঠিয়াছে এক রাত্ৰিতেই তাহা বিলীন হইয়া যাইবে । এরপ “জাতীয় ইচ্ছা’ জাগাইয়া তুলিতে হইলে দেশের সামনে নানারকম কৌশল ও কম সাচী। রাখিতে হইবে । তোমরা যাহা চাও তাহা পাইতে হইলে তোমাদের সংগঠিত উপায়ে চলিতে হইবে । নৈতিক যান্তির সাহায্যে সকল ছাত্রের একটি ফেডারেশন গড়িয়া তুলিতে হইবে । তোমরা তোমাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে এ দেশের সর্বোচ্চ আদশ অবলম্বন করিয়া দাঁড়াও । এ দেশের আদশ কংগ্রেসেরও আদশ । মাতৃভমির স্বাধীনতা অজ’ন করা সেই আদশেরই অংগ ৷ সম্পভাব্য সব প্রকার উপায়ে তোমরা কংগ্রেসকে সাহায্য করো। তারপর যে-বিষয়ে তোমাদের মনোযোগ দিতে হইবে তাহা হইল তোমরা সবল দেহ গঠন করে । সাকলাতওয়ালা বলিয়াছেন যে মহাত্মা গান্ধীর তুলনায় লেনিনের অনগামীর সংখ্যা ছিল অলপ । কিন্তু লেনিন তাঁহার লক্ষ্য সাধন করিতে পারিয়াছেন । লেনিনের পক্ষে তাহা সম্পভব হইয়াছে কারণ তাঁহার অনগামীরা ছিল সংগঠিত । যােবকরা তাহদের জীবনের এই নিমলি পাবে এই মন্ত্র গ্রহণ করােক যে এখন হইতে তাহারা সততার সঙ্গে ও যান্তিযন্তভাবে, ধামাচরণের মতো, দেশের স্বাধীনতার কাজে সাহায্য করবে। હfથન ડે.s૨૪ ܬܠ