পাতা:তরুণের আহ্বান - সুভাষ চন্দ্র বসু.pdf/৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'হে ভারত, আজি নবীন বিষে শন এ কবির গান । তোমার চরণে নবীন হষে এনেছি পাজার দান । এনেছি মোদের দেহের শকতি, এনেছি মোদের মনের ভকতি, এনেছি মোদের ধমের মত, এনেছি মোদের প্রাণএনেছি মোদের শ্রেষ্ঠ অঘা, তোমারে করিতে দান ।” দেশমাতৃকার চরণে নিজেকে নিঃশেষে বিলাইয়া দিব- ইহাই একমাত্র সাধনা হওয়া উচিত । এই সাধনার আরম্ভ ছ। স্বজীবনেই হওয়া উচিত । দান করিবার মতো সম্পদ অজািন ও সঞ্চয় করিতে হইবে ছাত্রজীবনেই । শরীরে যাহার বল আছে, মনে যাহার সাহস ও তেজ আছে, শিক্ষাদীক্ষা যে পাইয়াছে, ব্ৰহ্মচর্য সাধনে যে ব্ৰতী হইয়াছে- সে ব্যক্তির দিবার মতো সম্প্ৰবল আছে । যে ভিক্ষক, যে নিতাম্পত দীন হীন, তাহার দানের কোনো অর্থ নাই ; সে নিজেই রুপার পাত্র। ছাত্র জীবনে শারীরিক বল সঞ্চয় করিতে হইবে ও চরিত্র গঠন করিতে হইবে এবং জ্ঞান আহরণ করিতে হইবে ; এক কথায় শরীর, মন ও হৃদয় এই তিন দিক দিযা জীবনের বিকাশ সাধন করিয়া মনষ্যেত্ব অজািন করিতে হইবে। দেশ সেবার জন্য প্রাণের সম্পদ ও যোগ্যতা অজ’ন করা যদি ছাত্রজীবনের উদ্দেশ্য হয় তাহা হইলে পরীক্ষা পাস ও সর্বণ পদক লাভের মাল্য যে কতটা তাহা আপনারা সহজে অনমান করিতে পারেন। আজকাল স্কুলে ও কলেজে “ভালো ছেলে” নামে একশ্রেণীর জীব পাওয়া যায় ; আমি তাহাদিগকে কৃপার চক্ষে দেখিয়া থাকি । তাহারা গ্রন্থকীট- পন্থির বাহিরে তাহদের অস্তিত্ব নাই এবং পরীক্ষার প্রাঙ্গণে তাহদের জীবন পাযবসিত হয় । ইহাদের সহিত তুলনা করুন—“বকাটে” রবার্ট ফ্লাইভকে । এই “বাপে তাড়ানো মায়ে খেদানে” ছেলে সাত-সমন্দ্ৰি-তেরো-নদী পার হইয়া অজানার সম্প্রধানে ভ্ৰমণ করিতে করিতে ইংরেজ জাতির জন্য সাম্রাজ্য জয় করে । ইংলন্ডের ভালো ছেলেরা যাহা করিতে পারে সাই, করিতে পারিত না, তাহা সম্পন্ন করিল ‘বাঁকাটে” রূবাট ফ্লাইভ । ইংরেজ জাতি মনষ্যত্বের মর্যাদা রাখিতে জানে তাই তাহারা সবোচ্চ সন্মান ক্লাইভকে কৃতজ্ঞচিত্তে অপণ DB SSBDSuB BB D DD DDD DDD S uBD S ইংরেজি- তথা পথিবীর অন্যান্য উন্নত জাতি যত দিক দিয়া যত উন্নতি করিয়াছে ইহার কারণ ঘদি বিশেলষণ করেন তাহা হইলে দেখিবেন যে তাহদের দুইটি অপােব গণ আছে যাহার বলে তাহারা সকল জাতির মধ্যে শীর্ষস্থান