পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/১৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

di R8 তীর্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী । দারুমূৰ্ত্তি কালাপাহাড়ের অত্যাচার সময় স্থানীয় পাণ্ডাগণ কর্তৃক শ্ৰীমন্দির হইতে চিন্ধান্ত্রদের মধ্যবৰ্ত্তী পারিকুদ নামক দ্বীপের একস্থানে গুপ্তভাবে প্রোথিত হইল, কিন্তু দেবদ্বেষী কালাপাহাড়ের নিকট কিছুতেই নিস্তার না পাইয়া উহা সৰ্বসমক্ষে সমুদ্রতীরে ভৰ্ম্মে পরিণত হইল। তখন পাণ্ডাগণ যুক্তি করিয়া পুনর্বার নিমকাষ্ঠ দ্বারা শ্ৰীশ্ৰীজগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা দেবীর শ্ৰীমূৰ্ত্তি প্ৰস্তুত করাইয়া যথানিয়মে পুরীর ঐ শূন্য মন্দিরে তঁহাদিগকে প্রতিষ্ঠা করেন । বৰ্ত্তমান কালে আমরা যে মূৰ্ত্তিািত্ৰয় দর্শন পাইয়া চরিতার্থ বোধ করিয়া থাকি উহাই পাণ্ডগণ। কর্তৃক সেই প্রতিষ্ঠিত মূৰ্ত্তিত্ৰয়। সাধকগণ কর্তৃক তীৰ্থস্থান মাত্রেই দেবমন্দির ও বিগ্ৰহমূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠিত হইয়াছে। ইহার প্রধান কারণ এই যে-মনুষ্য হৃদয়ে প্রীতি ও ভক্তি ভাবের বীজ বপনের উদ্দেশ্য অর্থাৎ মানবগণকে আমাদের এই জটিল হিন্দুশাস্ত্র ও ভগবানের আকৃতি কিরূপ, উহা বুঝাইবার নিমিত্তই তীর্থ স্থানে একটী না একটী মূল বিগ্ৰহমূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে। । মহাপুরুষগণ পুরাণ শাস্তুে-বার ব্রত, উপবাস প্রভৃতির যে সমস্ত ব্যবস্থা বৰ্ণনা করিয়াছেন। তাহার মূল অর্থ এই ঘে-মনুষ্যগণ অল্প BD D gD DDBK DBB BBD KBO D KS BDDES DBBBBDBD DD লাভ করিলে-ধৰ্ম্মে মতিস্থির রাখিতে পারিবে এবং উপবাসাদি অভ্যাস থাকিলে, তদ্বারা ক্ৰমে সাধন পথে অগ্রসর হইতে সক্ষম হইবে ; নচেৎ ৷ একেবারে অনভ্যস্ত দেহ লইয়া এদিকে অগ্রসর হইলে অর্থাৎ সাধন কাৰ্য্যে প্ৰবৃত্ত হইলেই মৃত্যুমুখে পতিত হইবার সম্ভাবনা । , সাধু মহাপুরুষ ব্যতীত মানব কখন ভগবানের স্বরূপ মূৰ্ত্তির দর্শন লাভ করিতে সমর্থ হন না। ভাগ্যক্রমে যদি কখন কেছ কোন সাধু মহাত্মার কৃপা প্ৰাপ্ত হন, তাহা হইলে তঁহাকে ভগবানের স্বরূপ মূৰ্ত্তির