পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

»Ro তীর্থ-ভ্ৰমণ কাহিনী । । 'nga আপনি বৃথা চিন্তা করিয়া মনে দুঃখ পাইতেছেন। আমি এক উপায় স্থির করিয়াছি-বিনাবাক্যব্যয়ে আপনি আমার পিতার প্রস্তাবেই সন্মত হইয়া গমন-কালীন বস্ত্ৰাঞ্চলে গুপ্তভাবে কিছু সরিষা বাধিয়া লাইবেন এবং তাহার অজ্ঞাতসারে পথিমধ্যে সেগুলি বিক্ষিপ্ত করিতে করিতে যাত্ৰা করিবেন, যখন ঐ বীজ হইতে গাছ উৎপন্ন হইবে, তখন সহজেই আপনি পথ চিনিয়া লইতে পরিবেন।” বিদ্যাপতি পত্নীর যুক্তিপূর্ণ বাক্যে আহ্বলাদিত-মনে শবর বসুর প্ৰস্তাবে সম্মত হইলেন, এবং পর দিবস যথা-সময়ে ভগবান নীলমাধবজীউর দর্শনে শুভযাত্ৰা করিলেন। তখন শবর বসু পুৰ্ব্ব-কথিত মত জামাতার চক্ষু বন্ধন পূর্বক গন্তব্যস্থানে গমন করিতে লাগিলেন, বলা DDDB MBD DBBBODD DBBDBDB KYBB DDD S SLDDB EBB uDuD KDB BBDB BDD DBBDBD DDBBD DDBD BBBB DBD লাগিলেন । এইরূপে তাহারা নির্দিষ্টস্থানে উপস্থিত হইলে শবরজামাতার চক্ষের বন্ধন মোচন করাইয় তাহাকে জগন্নাথদেবের নীলমাধব মূৰ্ত্তি দর্শন করাইলেন। অনন্তর শবর বিদ্যাপতিকে এক বৃক্ষতলে উপবেশন করাইয়া দেবতার পুজাৰ্চনা করিবার অভিলাষে-ফলমূল সংগ্ৰহ করিতে গমন করিলেন। ইত্যবসরে বিদ্যাপতি এই অপরিচিত স্থানটী উত্তমরূপে চিহ্নিত করিয়া লইলেন। ঠিক এই সময় তিনি এক আশ্চৰ্য্য ঘটনা দেখিলেন—এক ভুষণ্ডী-কাক, বৃক্ষশাখা হইতে নিকটস্থ কতিপয় কুণ্ডে পতিত হইবামাত্র চতুভূজ হইল ; তদর্শনে বিদ্যাপতি মনে মনে ভাবিলেন, আহা, এই কুণ্ডের কি মাহাত্ম্য! যদি আমি ইহাতে স্নান করি, তাহা হইলে বোধ হয় আমিও ইহার মাহাত্ম্যগুণে নিশ্চয় সৰ্ব্ব পাপ হইতে মুক্ত হইয়া বিষ্ণুপদে স্থান পাইব। এই সিদ্ধান্তে উপনীত