পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/২৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

К сэ তীৰ্থ-ভ্ৰমণ কাহিনী । ܫܘܒܚܩܚܣܦܶ গতিবিধি, অমাবস্তা, পূৰ্ণিমা প্রভৃতি সময় নিরুপণ, এমন কি গ্ৰহzপর সময় পৰ্য্যন্ত জানিতে পারা যায়। মানমন্দিরের সন্নিকটেই মহারাজের অশ্বশালা অবস্থিত। এক প্ৰকাণ্ড প্রাঙ্গণের চতুর্দিকো মহারাজের অশ্ব, গজ, উস্ত্র প্রভৃতি ও অসংখ্য যানবাহনের আগপর্ম। এই সকল অশ্বশালা প্রভৃতি যিনিই দেখিবেন, তিনিই মুগ্ধ হইবেন, কারণ প্রতি DBBDDLL gB DBBDS BDDBO sBBD BE HDD DBDDBBDS gg DKKLK SKDLDB DD0 DBD পূৰ্ব্বমুখে অগ্রসর হইলে মহারাজের জগদ্বিখ্যাত সেই হাওয়া-মহলে পৌঁছান যায়। হাওয়ামহলটীি-উচ্চে ছয় তল, প্রতি তলের উপর ক্ষুদ্রতর তল সম্মিবিষ্ট হইয়া নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। ইহার কি মনোহর দৃশ্য ! হাওয়া-মহলের নিৰ্ম্মাণ কাৰ্য্য দেখিলে আত্মহারা হইতে হয়, কারণ ইহার প্রতি তলে অসংখ্য গবাক্ষ শোভিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কক্ষ সজ্জীকৃত, আবার প্রতি কক্ষের দেওয়ালে নানা বর্ণের মার্বেল প্রস্তরখণ্ড সংযুক্ত থাকায়,সেই কক্ষগুলি এক অপূর্ব শ্ৰী ধারণ করিয়াছে। এই সকল কক্ষের মধ্যস্থলে কৃত্ৰিম ফোয়ারা স্থাপিত, প্রতি কক্ষ চুড়ায় সুরঞ্জিত অসংখ্য নিশান সংশ্লিষ্ট থাকায়, ইহা এক নয়নানন্দকার দৃশ্য হইয়াছে; উন্মুক্ত গবাক্ষপথে বায়ু প্ৰবেশকালীন, ঐ সকল ফোয়ারায় শী করসিক্ত মাৰ্ব্বেল কক্ষগুলিকে শীতল করিাবার জন্যই কক্ষের মধ্যস্থলে এই সকল কৃত্রিক ফোয়ারার সৃষ্টি হইয়াছে। বলা বাহুল্য এই নির্দিষ্ট স্থানে উপস্থিত হইলে পরিশ্রান্ত দশকবৃন্দের আর এক পদও অগ্রসর হইবার ইচ্ছা হয় না, কি শান্তি প্ৰদ সুখস্থান । যেন দ্বিতীয় স্বৰ্গপুরী ! কক্ষস্থানের সম্মুখে রাজপথের অপর পার্শ্বে মহারাজার সুদৃশ্য কলেজ বাটি আপন শোভা বিস্তার করিয়া আছে। পাঠকবর্গের প্রাতির নিমিত্ত প্ৰাসাদের একাংশে অবস্থিত কেবল সেই SDD DDESDDDBDB BBDD BB DDDD BB BBS