পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/২৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S88 তীৰ্থ-ভ্ৰমণ কাহিনী । পশ্চিম তীর্থস্থানের নিয়ম এই ষে-একটা স্ত্রীপুরুষকে দক্ষিণাসহ BDDBDB BDDBD DBDBDDB DBDD DBB BDB BBYB BBD ED DDYS সে যাহা হউক, এই মন্দির দ্বারের এক পাশ্বে ব্ৰহ্মার মানসপুত্ৰ সনকসনন্দন ও অপর পাশ্বে সণৎকুমার সনাতনের পাষাণময় প্ৰতিমূৰ্ত্তির দর্শন পাওয়া যায়। মন্দিরের বামপাশ্বে পঞ্চমুখ মহাদেব এবং নারদের মূৰ্ত্তি প্ৰতিষ্ঠিত, এতদ্ভিন্ন ইহার দুই পাশ্বে দুইটী প্ৰস্তর নিৰ্ম্মিত হস্তীর উপর দেবরাজ ইন্দ্র ও কুবের মূৰ্ত্তি বিরাজমান। এই সকল পবিত্র দেবমূৰ্ত্তি দর্শন করিলে কাহার না প্ৰাণে আনন্দ হয় ? সমস্ত দিন তীর্থ কাৰ্য্যে এবং দেবালয় সকল দর্শন করিতে করিতে ক্রমে সন্ধ্যা ঘনাইয়া আসিল। পাণ্ডার সহিত তখন একবার সকলে মিলিত হইয়া পুস্করতীর্থে উপস্থিত হইয়া সবিস্ময়ে দেখিলাম, দশ বারটী প্ৰকাণ্ড প্ৰকাণ্ড খেজুর বৃক্ষের ন্যায় আকৃতি কুম্ভীর-গা ভাসান দিয়া তীরে উঠিবার চেষ্টা করিতেছে, আমাদের পদশব্দ পাইয়া তাহারা সাতার দিয়া হ্রদের অতল জলে फूर्तं দিল । পাণ্ডার নিকট উপদেশ পাইলাম, ইহারা প্ৰায় মনুষ্য মারে না, কেবল সন্ধ্যাকালে ঘাটের ধারে মাছ খাইতে আসিয়া থাকে। এই জন্য তাহাদের ভয়ে স্থানীয় লোকেরা রাত্রিকালে জলে নামিবার সময় লণ্ঠন ও লাঠি লইয়া আদিয়া থাকেন, তাহার নিকট আরও উপদেশ পাইলাম বহুপূর্বে একজন ইংরাজ-বন্দুকের গুলিতে এই হ্রদের একটী কুম্ভীর মারিয়াছিলেন , ইহাতে স্থানীয় পাণ্ডার যুক্তি করিয়া মহা হুলস্থূল করেন। এই নিমিত্ত ব্রিটিশ গভর্ণমেণ্ট আইন করিয়া পুস্করে জীবহিংসা রহিত করিয়া দেন। এই নিয়ম অন্যাপি প্ৰচলিত আছে। পাণ্ডার নিকট এই পুস্করের গভীরতা সম্বন্ধে উপদেশ পাইলাম cष -ইহা অতলস্পর্শী। বহু পূর্বে একদা মোগল সম্রাট ঔরঙ্গজেব