পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/২৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সমালোচনা ৷ স্থানাভাব বশতঃ “সচিত্র তীর্থভ্ৰমণ-কাহিনীর”। কয়েকটী সার সংগ্ৰহ মালোচনা সন্নিবেশিত হইল :- বৰ্ত্তমান সাহিত্যযুগের অদ্বিতীয় সমালোচক চুচুড়া নিবাসী দেশপূজ্য সুপ্রবীণ শ্ৰীযুক্ত অক্ষয়চন্দ্র সরকার মহোদয় সচিত্ৰ তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী সম্বন্ধে বলেন, ঃ- কতকটা সখের খাতিরে, কতকটা স্বাস্থ্যের জন্য যৌবনে অনেক তীর্থেই ঘুরিয়া বেড়াইয়াছি, আজ আবার বৃদ্ধিবয়সে ঘরে বসিয়া আগ্রহের সহিত “তীর্থভ্ৰমণ-কাহিনী” পড়িলাম। দেখিলাম, এই নুতন লেখক এক নূতন পন্থায় তাহার ভ্রমণ-কাহিনী বৰ্ণনা করিয়াছেন। গ্রন্থের প্ৰত্যেক পৃষ্ঠায় গ্ৰন্থকারের খাটি হিন্দুত্ব সব প্ৰকাশ হইয়াছে। গ্রন্থের গুণাপনা এই যে, ইহাতে সমাজের ছড়াছড়ি, অলঙ্কারের হুড়াহুড়ি নাই, ভাষাটী বেশ সরল, স্নিগ্ধ ও শান্ত-যেন বাঙ্গালীরই ঘরের কথা, আর গ্ৰন্থকারের গুণাপনা এই যে, পরের মুখে ঝাল না খাইয়া ধৰ্ম্মপ্রাণ হিন্দুর পবিত্ৰ চক্ষে তীর্থ সম্বন্ধে মাহাত্ম্য সকল খুটিনাটী কথা কহিয়া সাধারণের অজ্ঞেয় বহু তত্ত্বই সংগ্ৰহ করিতে পারিয়াছেন। এই গ্রন্থের একখণ্ড সঙ্গে থাকিলে বিদেশ গিয়া সহচরের অভাবে কোন অসুবিধাই ভোগ করিতে হয় না ; কেন না, কোন তীর্থে কি দর্শনীয়, কি করনীয়, কোন পূজার কোন দ্রব্য প্রয়োজনীয়, কোন স্থানের অধিবাসীরা কোন জিনিষকে কি মামে অভিহিত করে, এ সকল কথা বেশ নিপুণতার সহিত বিশদভাবে লোবান হইয়াছে । श्, > Jī, २ वर्षं, नन्न ७४० श्लॉ ।।