পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/২৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ ७ ] * জগদ্বিখ্যাত বসুমতী সম্পাদক বলেন ;- - ༣ ༧༦

  • চিত্ৰ “তীর্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী” শ্ৰীগোষ্ঠবিহারী ধর প্রণীত, ৩৫৬ নং অপার চিৎপুর রোড হইতে শ্ৰীবিপিন বিহারী ধর, কর্তৃক প্ৰকাশিত। উত্তম কাপড়ে বাধাই। নানা তীর্থের বছ। হাফটোন ছবি ইহাতে সন্নিবিষ্ট DDDLDDDDS BB BDBBD KBDBBBtB BD DBB DBDD BD DBBBDDS ভারতের প্রধান প্রধান তীর্থসমূহের বিবরণ প্রভৃতি ইহাতে বিশদভাবে বর্ণিত হইয়াছে।

বসুমতী, করা অগ্রহায়ণ, সন ১৩১৮ সাল। একমাত্র দৈনিক সুপ্ৰসিদ্ধ নায়াক সম্পাদক বলেন ; সচিত্ৰ “তীর্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী” শ্ৰীযুৎ গোষ্ঠবিহারী ধর প্রণীত। এই বইখানি খুলিলে প্রথমেই ইহার চিত্রগুলি পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। গ্রন্থের আকার ডবল ক্ৰাউন ১৬ পোজি, আড়াই শত পৃষ্ঠার অধিক । উত্তর ভারতের অনেকগুলি তীর্থক্ষেত্রের বৃত্তান্ত এই গ্রন্থে সন্নিবেশিত হইয়াছে। তীর্থক্ষেত্ৰ গমনের পথে প্ৰবঞ্চক ও সেতুয়া এবং তীর্থক্ষেত্রে পাণ্ডাগণের অত্যাচার হইতে আরম্ভ করিয়া প্ৰধান প্ৰধান তীর্থক্ষেত্রের উৎপত্তির বিবরণ, পূজা ও দেব দর্শন বিধি, দেবতা ও পাণ্ডাদিগের প্ৰণামী এবং অন্যান্য প্ৰাপ্য, তীর্থ যাত্রীদিগের যে সকল দ্রব্য, যে পরিমাণ পাথেয় এবং নিজের ব্যবহারের জন্য যে সকল জিনিষ আবশ্যক, তাহার তালিকা-এ সকল বিষয় এই পুস্তকে লিপিবদ্ধ হইয়াছে। তীর্থক্ষেত্রের বিবরণের সঙ্গে অন্যান্য দ্রষ্টব্য স্থানেরও বিবরণ ইহাতে লিখিত হইয়াছে। গ্রন্থের ভাষা মন্দ নয়, মোটের উপর গ্ৰন্থখানি श्°iा5ा छ्छेम्नाgछ । F. নায়ক- ২৪শে বৈশাখ, ৫ম বর্ষ, সন ১৩১৯ সাল।