পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/৬৩

ť o ਲੈ ਭਜੈ | hud- - r h BB 0YKS DBDDDS DBBDLL SDBD DDB DBD LD পাইতেছে, এতদ্ভিন্ন দুইটী বৃহৎ কুপ দেখিতে পাওয়া যায়। স্থানীয় পাণ্ডার নিকট উপদেশ পাইলাম ঐ কুপের জল কেবল ভগবানের BB DDBDS DE SS DDD SMBLYLSLD SBBDBDB DDDS SYBtD ত্ৰিভুবনেশ্বরের সেই অত্যুচ্চ বিশ্বকৰ্ম্ম নিৰ্ম্মিত নানা চিত্রে শোভিত। শ্ৰীমন্দির দর্শন করিয়া বহু দিনের বাসনা পুর্ণ করিলাম। এই শ্ৰীমন্দিরমধ্যে প্ৰবেশ করিবার সময় স্থানীয় নিয়মানুসারে প্রবেশ দ্বারে চারিটিী পয়সা দিতে হয়। অবগত হইলাম। এই চারি পয়সার মধ্যে এক পয়সা মন্দির মেরামতি, এক পয়সা পূজারী ব্ৰাহ্মণ, এক পয়সা পাণ্ডা ঠাকুর অবশিষ্ট পয়সাটি দেবতার সেবার জন্য জমা হইয়া থাকে। শ্ৰীমন্দিরের প্রবেশ দ্বারের একপার্শ্বে বিদেশী ভাষায় যে একটা শ্লোক খোদিত আছে, পাণ্ডাদিগের নিকট উহার মৰ্ম্মটী উপদেশ পাইলাম, “কেশরী বংশীয় রাজা লাল্লাটেন্দু কেশরীর রাজত্বকালে এই ত্ৰিলোকপূজ্য পবিত্ৰ মন্দিরটি বিশ্বকৰ্ম্ম কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়াছে”। বলা বাহুল্য এই অত্যুচ্চ প্ৰাচীন মন্দিরের কারুকাৰ্য্য দর্শনে আত্মহারা হইতে হয় এবং স্বয়ং বিশ্বকৰ্ম্ম যে অদ্ভুত শিল্পকার ছিলেন, তাহা এই শ্ৰীমন্দিরের শিল্প নৈপুণ্য দেখিলেই প্ৰমাণ পাওয়া যায়। পাঠকবর্গের প্রাতির নিমিত্ত স্থানীয় মন্দির সমূহের একখানি চিত্র প্রদত্ত হইল। মন্দির প্রাঙ্গণের চারি পার্থেই নানা দেবদেবীর বিগ্ৰহ মূৰ্ত্তি বাঙ্গালীর কুলতিলক সমাজচ্যুত “কালাপাহাড়” কর্তৃক হস্তপদ বিহীন বা LBEBE BDDD BBS BDD DDLDY BD LDD DDDDL করিতে মৰ্ম্মাহত হইলাম। আবার এই প্ৰাঙ্গণ স্থানের একপাশ্বে একটা মন্দির মধ্যে সাক্ষাৎ বিশ্বকৰ্ম্মদেবের বিগ্ৰহমূৰ্ত্তির দর্শন করিয়া নয়ন ও জীবন চরিতার্থ বোধ করিলাম ।