পাতা:তীর্থ-ভ্রমণ কাহিণী (চতুর্থ ভাগ) - গোষ্ঠ বিহারী ধর.pdf/৯৭

bᏅ8 তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী । -- yer a sh − ভোগ সাদা ধপধাপে ও সরু চাউলের প্রস্তুত-উহা বলভদ্রদেবের ভোগ বলিয়া জানিবেন, সুভদ্রাদেবীর ভোগও ঠিক বলরামের ভোগের ন্যায় সুশ্ৰী । BDDBB BkLD KD DBDDD KLDLDBBDDBD DBBDBD tBB D অক্ষয় বটবৃক্ষ তলে উপস্থিত হইবামাত্র দেখিলাম-অনেক বন্ধ্যানারী স্ফ ল পতনের আশায় ঈহার তলে আপনাপন অঞ্চল বিস্তার করিয়া অপেক্ষা করিতেছেন। কথিত আছে যাহার অঞ্চলে এই বৃক্ষ হইতে ফল পতিত হইবে-স্থানমাহাত্ম্য গুণে তিনি পুত্র লাভ, যাহার অঞ্চলে ফলিকা (কুশী) পতিত হইবে।--তিনি কন্যারত্ন লাভ করিবেন, কিন্তু যাহার অদৃষ্ট অত্যন্ত মন্দ, তিনি এই দুয়ের মধ্যে কোনটাই প্রাপ্ত হইবেন না । বাহির প্রাঙ্গণ হইতে শ্ৰীমন্দিরের দৃশ্য অতি উত্তমরূপে দশন পাওয়া যায়। পূর্বেই উল্লেখ হইয়াছে যে এই মন্দির ভারতের শিল্পনৈপুণ্যের এক দিগন্তবিস্তারী কীৰ্ত্তিস্তম্ভ। ইহার বিশেষত্ব এ স্ট্র যে-বিশ্বকৰ্ম্ম এই শ্ৰীমন্দিরটি এরূপ প্ৰণালীতে নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন যে, মন্দিরের uBDD DBDDBDB KBD BDD gBD DBSBDD DBDB BDBD BBLBD KDD যায় না। মন্দিরের পূর্বদিকে অর্থাৎ পশ্চাদ্ভাগের নিম্নদেশে একাদশী দেবী একমনে শ্ৰীশ্ৰীজগন্নাথদেবের স্তব করিতেছেন। এ ক্ষেত্রে ভক্তি পূৰ্ব্বক এই দেবীকে দর্শন করিলেই জগবন্ধুর কৃপায় একাদশী নামক হাব্ৰতের সমস্ত ফল প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। এই কারণে এ তীর্থে একাদশীর উপবাস নাই। শ্ৰীমন্দিরের উত্তর ও দক্ষিণদিকের উপরিভাগে উত্তমরূপে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলে, অনেক গুলি বৃহদাকার অশ্লীল মূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া, স্বায় ; এতদ্ভিন্ন বিস্তর দেবদেবী ও সাধু সন্ন্যাসীদিগের প্রতিমূৰ্ত্তির দর্শন