পাতা:তুরকীয় ইতিহাস.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* *२ জনেক সমসাউ বাসি জামারে দেখিল বলেতে অামারে সেই বিবাহ করি ল ৷ প্রাণের মমতা করি কি কহিব অরি । অগত্য স্বামীত্বে তারে কারনু স্বীকার ॥ আমাদের বিবাহের দুই দিন পরে । যাইল আমার পতি কৃতান্ত নগরে ৷ দেশের ব্যভার মতে তামারে লইয়ু । পতিসহ এই গৰ্ত্তে দিল ফেলাইয়। H সিন্দুকে প্রবেশ পুৰ্ব্বে মন্ত্রণা করিয়ু । লয়েছিনু কয় দ্রব্য বস্ত্রে লুকাইয়া ॥ মোমবাতি চকমকী শিলা দেয়ুকোটি । আলো হেতু লয়েছিনু করি পরিপাটি। যখন দেখি তু তারা অামারে ফেলিয়ু । গহ্বরের মুখে দিল শিল। চাঁপাইয়৷ I সিন্দুক হইতে আমি বাহির হইনু । স্তাগুণ তুলিয়। সেই বাতি জ্বালাইন | নাছিল কিঞ্চিৎ ভয় আমার অন্তরে । যেন কেহ সেই স্থানে আশ্বাসিল মোরে | সন্ম খেতে পথ এক হইল লোকন। ঈশ্বরে মরিয়ু আমি করিয়ু গমন । যেতে ২ চারিদিগে করি দরশন । পড়েয়াছে ভয়ানক দ্রব্য অগণন । তথাহতে শত পদ যাইতে না যেতে | শ্বেতবণ শিলা এক দেখি লয়,খেতে | যখন তাহার অামি নিকটে পৌছিনু । মম নাম খোদাও ; দেখিতে পাইয় | অতএব রামপুঞ্জ এস নমসনে । সেই শিল আছে যথ। যাই দুইজনে | এতবলি বাতি দিয়া কুমারের হাতে । চাৰ্ব্বঙ্গী চলিল তার পশ্চাতে ২ ॥ যখন দুজনে তার নিকট পৌছিল। প্রস্তরে যা লেখা আছে দেখিতে পাইল কারঞ্জিম দেশের রাজ। তাঁহার নন্দন । ফুর জিয়ু ভূপতির তনয়। যখন II এই স্থানে উভয়ে করিলে আগমন । দোহে যদি করে এই শিলা উত্তোলন । নিয়েতে সোপান এক দেখিতে পাইবে তাহ দিয়া তারা তার নিচেতে যাইবে যাইলে পরম সুখ পাইৰে দুজনে । ---- কম কেশ সখী কৰে মনে ॥ डूज़कौग्न झेडिशन ! যখন কুমার এই লিখন পড়িল মনেতে সংশয় হতে ভাবিতে লাগিল ॥ কুমারীর প্রতি সেই কহিল তখন । কেমনে এ শিলা মোরা করি উত্তোলন | শত জন মানুষে নাড়িতে নারে যাহা । কেমনে তুলিৰ বল দুইজনে তাহা । কুমারী কহিল নাথ ভাবনা কি তার । চেষ্টা করি তুমি দেখ দেখি একবার | ভরসা হতেছে হেন আমার মনেস্ত্রে । কৃতকার্ষ্য হৰ মোর। এই বিষয়ুেতে { অনুকুল বিধি বুঝি হলেন এখন। নতুব হতেছে কেন সাহস এমন II কুমার কুমারী বাক্যে আশ্বাস পাইয়া ! বিভু স্মরি সেই শিলা তুলিলেক গিয়ু ॥ পাতর হইল শোল স্পর্শনে তাঁহর । দেখিয়া কুমার মনে ভাবে চমৎকার } তদন্তর শিড়ী তারা দেখিতে পাইল । দুইজনে তাহাদিয়া নিচেতে চলিল । সেই শিড়ী দিয়া ক্রমে চলিতে ২ } উত্তম প্রান্তর এক পাইল দেখিতে ॥ নদী এক দেখে তথা অতি মনোহর । তরণী ভাসিছে এক তাহার উপর li হালী পালী কেরোয়াল নাহিক তাহীতে নাৰিক মাস্তুর নাই ভাসিছে জলেতে ] ইহ দেখি মনে মনে ভাবে জুই জন । ঈশ্বরের লীল ইহা অকথ্য কথন । আমাদের প্রতি বিভু হয়ে কৃপাবন । অলৌকিক ক্রিয় এক কৈল সমাধান ॥ দেখিয়া সুর্ঘ্যের মুখ সুখী দুষ্ট্ৰঞ্জন । পর মেশে ধন্যবাদ করিল তখন | নিৰ্ভয়ে উভয়ে করি তরী তারোহণ ! স্রোতস্বতী স্রোতে যায় ভাসিয়ু তখন ॥ তটিণী বাহিয়৷ তার ক্রমেতে চলিল । তা প্রশস্ত নদী ক্রমে দেখিতে পাইল ॥ দুইপাশ্বে গিরি দুই রয়েছে তাঙ্কাল । সেই হেতু নাহি তথা নদীর বিস্তাব } এমত স্থানেতে তার ক্রমেতে পৌছ { চন্দ্র সুৰ্য কিছু নাহি দেখিবারে পায় । পৰ্ব্বত উভয় শৃঙ্গ হইয়া মিলিত । আলোকের আগমন করেছে রহিত |