পাতা:তুরকীয় ইতিহাস.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

经° একথা শ্রবণ পরে, কষ্ট্রে ভূপ মন্ত্রীবরে, ষেদি রাখি প্রার্থনা তোমার ! তাধিক কি কবআর, ভঙ্গ হবে অঙ্গীকার, মহিষী করিবে তিরস্কার’ [ শুনি পবাণীচয়, সচিব বিনয়ে কয়, ৫মহারাঞ্জ কর অবধান । । স্ত্রীজ্ঞাতিদুঃশীল। অতি, কপট কুটিলমতি, কন্তু নহে বিশ্বাসের স্থান । কত প্রাঞ্জ গ্রন্থকার, করিয়াছে সুবিস্তার, যোষাদের দোষাদোষ যত । নারীতে বিশ্বাসঘার, অচিরেসংহারতার, সেই জন জ্ঞান বুদ্ধি হত ! ঈশ্বর করুন হেন, মহিষীর প্রেম যেন, তোম। প্রতি থাকে নির ন্তর } যেমন আপনান্তরে, ভাবিয়াছ একান্তরে, তাহে যেন নহে মতান্তর }} কিন্তু নারীবশ যেই, যাতনার ভাগী সেই, কন্তু সুখী নহে সেই জন । এর এক ইতিহাস, কহিবারে করি আশ । কৃপাকরি করুন শ্রবণ” ] রাজকুমার মালিক নাজারের উপাখ্যান । কালায়ুন নামে ভূপ ইজিপ্ত নগরে । লেীৰ্ঘ্য বীৰ্য্যান্বিত ছিল ভুবন ভিতরে | এক দিন নরপতি প্রাসাদ ভিতরে | নিজ নে করেন চিন্তা আপন অস্তরে } সম্পদ অচিরস্থায়ী চপলার প্রায় } ক্ষণে অভু্যদয় হয় ক্ষণে লয় পায় ] অস্থির চপলা লক্ষ্মী বাপিয়া ভুবন । করেন বিবিধ খেলা লয়ে নর গণ | অতএব মম পুল্ল মালিক-নাঙ্গীরে । শিপে বিদ্যা শিক্ষা কিছু করাব অচিরে ॥ যদ্যপি অদৃষ্ট তার কভু মন্দ হয় । সে সকল অনুকুল হবে অসময় ॥ এতেক চিন্তিয়া ভূপ, কনিষ্ঠ নন্দনে । পাঠান জনেক সুচীজীবীর মদনে | डूज़कौग्न ड्रेडिशन ! কেরো বাসী সে জন স্বব্যবসানিপুণ । ’ সমস্ত নগর মধ্যে খ্যাত তার গুণ । সে জন যতনে লয়ে মালিক-নাঙ্গীরে | বস্ত্রের সীবন শিক্ষা করায় অচিরে | অতি অল্পদিন মধ্যে ভূপাল-নন্দন । দরজির কাজে হৈল অতি বিচক্ষণ ॥ নীচ কৰ্ম্মে পুত্রে লুপ কৈলে নিধোঞ্জন । শুনিয়া বিস্ময় হৈল নগরের জন | ধরা পাল বুদ্ধে করি দোষের অপণ । গোপনেতে উপহাস করে কত জন্য যেই জন্য নৃপতির ভালি শঙ্কা হয় । অচিরে তাহার ফল ফলিল নিশ্চয় { কাল প্রা েগু সমাটের হইলে নিধন । জ্যেষ্ঠ পুত্ৰ পাইলেন রাজ-সিংহাসন I মালিকাসক্রাফ তাহার অভিধান । বড়ই নিষ্ঠুর দেই থলের প্রধান । প্রাপ্ত হয়ে স্বীয় পিতৃদত্ত-সিংহাসন । অনুচর প্রতি আজ্ঞা করে সেক্টক্ষণ ॥ বলে “দূত যাহ শীঘ্র আমার আজ্ঞায় । মালিক-নাঙ্গীরে শীঘ্র তানহ তুরায়ু } তাহারে বিনাশি এই করিব শাসন । ন হয় আমার রাজ্যে বিদ্রোহীচরণ’ | মালিক-নাজীর থাকি দরঞ্জি-ভবন । আগ্রঙ্গের অভিসন্ধি হইয়ু জ্ঞাপন দীনবেশে স্বীয়ু ৰূপ করিয়া গোপন । তীৰ্প যাত্রিকের সহ করিল গমন II মাহান্ত ফকির সঙ্গে মিলিয়া তৃরায় { কিছু দিনে উপনীত হইল মক্কায় । যেই কালে মিলি যত তীর্থযাত্ৰিগণে । যেতেছিল তত্র দেব মন্দির দর্শনে { সেইকালে নৃপসুত যাইতে যাচতে । মুখবদ্ধ থোলে এক পাইল দেখিতে ॥ কি ভাছে তাহার মধ্যে ন জানি কারণ ! তুলিয় আপন কক্ষে করিল গোপন । থোলের মধ্যেতে কিবা করিতে দর্শন | সমধিক চঞ্চল হইল তার মন । কিন্তু পুনঃ ভাবে মনে নৃপের তনয়। সবার সাক্ষাতে দেখা উচিত না হয় । পুনৰ্ব্বার ইহা মনে কৈল নিৰ্দ্ধারণ । ক্রিয়া সাঙ্গে গুপ্তে ইহা করিব দর্শন {