পাতা:তৃণাঙ্কুর - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃণান্ধুর Sct গায়ে লেগে আসে, যেন কুমারেরা পণ পুড়চ্চে- নীল মেঘের মত °ाश्igद्रि শোভাই বা কি ! লোকে ভেবে দেখে না, মনের সতর্কতা কম, তাই সেদিন সেই লোকটা বল্পে মশাই এ অঞ্চলে সবই Barren • • • কোথায় barrem ? তারা কি চক্ৰধরপুরের পরের এই গম্ভীর-দৃশ্য বনানী দেখেনি ?-- আমি মনে মনে বুঝে নিলাম পিছনের ওই নীল পাহাড়টা, মেঘরাজি যার কোলে সন্ধ্যাবেলাতে দুষ্ট, ছেলের মত ঘুমিয়ে পড়েচে-ওটা আর রেলের পিছনের মাঠগুলো নিয়ে একটা প্ৰকাণ্ড ত্ৰিভুজ তৈরী হয়েচে-দেড়শত দুইশত বৰ্গ মাইল পরিমানের এই ত্ৰিভূজটাঘ সবটাই বসতিবিরল, স্থানে স্থানে একেবারে জনহীন অরণ্য, পিছনে বরাবর ওই পাহাড়টা। এই অরণ্যভূমির ও শৈলমালার মধ্য দিয়ে রেল পথটা চলে গিয়েচে । সহসা একটা পাহাড়ের মেঘে ও কুয়াসায় ঢাকা শিখরদেশের কি অদৃষ্টপূর্ব শোভা !-গাড়ীর সবাই বল্লে-দ্যাখো, দ্যাখো-আমার তো হৃদয় বিস্ফারিত হোল, চারি ধারের এই অপূর্ব বনভূমির শোভা দেখে অন্ধকারে পর্বত-সানুস্থিত অরণ্যের মধ্যে কোথা থেকে সদ্য ফোটা শেফালি ফুলের সুবাস পেলাম-ট্রেনটাও Rock cuttingটা ভেদ করে ঝড়ের বেগে ছুটেচে-চারিধারে রহস্যাবৃত অন্ধকারে ঢাকা সেই শৈলপ্ৰস্থ ও অরণ্যভূভাগ-জীবনে এধরণের দৃশ্য কটাই বা দেখেচি ! --রাত আটটায় এসে বম্বে মেল ঝারসাগুদাতে দাড়াল। এখানে চা ও খাবার খেয়ে নিলাম। সেদিনকার মত উদার-হৃদয় সহচর তো আজি সঙ্গে নেই যে খাবার খাওয়াবেন । ঝারসাগুদা থেকে সম্বলপুরে এক লাইন গিয়েচে । রাত্রে ট্রেণে বেশ ঘুম হোল, সকালে এসে কলকাতায় উঠলুম-দুপুরটা ঘুম হোল খুব। আজ বিজয়া দশমী । কোথায় যাব ভাব চি-বিভূতিদের ওখানেই যাওয়া

  • It a?

আজ সারাদিনটা হৈ হৈ করে কাটুল। সকালে উঠেই সজনী বাবুদের বাড়ী—সেখানে খানিকক্ষণ গল্পগুজবের পর সকলে মিলে হিতেন বাবুদের বেলগেছিয়ার বাগান-বাড়ীতে যাওয়া গেল। সেখানে হোল পিক-নিকমাংস সিদ্ধ হতে বাজােল তিনটে । Living age কাগজখানাতে মেটারলিঙ্ক५धद्म नङ्न <? 'Life of the Ants n*(w ast eti G-tűri; ekv পড়ছিলাম-সামনের পাইকপাড়া রাজাদের বাগানটীতে—আরামের স্নিগ্ধ