পাতা:তৃণাঙ্কুর - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃণান্ধুর وU\8 ছায়া বর্ষাশেষের সরস, সবুজ গাছপালার উপর নেমে আসচে, ওধারের তালগাছগুলো মেঘশূন্য নীলাকাশের পটভূমিতে ওস্তাদ পটুয়ার হাতে আঁকা ল্যাণ্ডস্কেপের ছবির মত মনোহর হয়ে উঠেচে-কিন্তু আমি এই বৈকালটীকে LBDBB BBB BBBS SDDD SYD DBDDS LBD KzS S KDLDDLD KBBDJS আমার মনের সুসম্বদ্ধ, সুনিদিষ্ট অপরাহুের মালায় আজকার বেলগেছিয়া বাগানের ও সুন্দর অপরাকুটী বিস্তৃত শত অপরাহু-মুক্তাবলীর পাশে কেন যে BDD BDBD BBBDBD DDSDDD SDD DDSS SBDBDD DBB BBB SBBD শাখারিটোলায় রাধাকান্তদের বাড়ী, তারপর দক্ষিণা বাবুদের বাড়ী ভবানীপুরে। দক্ষিণাবাবু বাড়ী নেই, জ্যোৎস্না আদর-অভ্যর্থনা কল্পে, কাছে বসে খাওয়ালে-রাত এগারোটার পরে এলেন দক্ষিণাবাবু। গল্পে গুজবে হোল রাত আড়াইটা-আজ আবার চন্দ্ৰগ্ৰহণ, কিন্তু মেঘের জন্যে কিছু দেখা গেল না-সারারাতের মধ্যে চোখের পাতা বুজানো গেল না মশায় ও গরমেঅনেক রাত্রে দেখি একটু একটু বৃষ্টি পড়াচে। এবার কালী পূজাতে দেশে গিয়ে সত্যই বড় আনন্দ পেলাম—এত সুন্দর গন্ধ বন-ঝোপ থেকে ওঠে হেমন্তের প্রথমে, এবার খুঁজে খুজে দেখলাম গান্ধটা প্ৰধানত: ওঠে বনমরিচার ফোটা ফুল থেকে ও কেনেকেঁাড়ার ফুল থেকে । এবার আনন্দটা সত্যই অপূর্ব ধরণের হোল-যা অনেকদিন কলকাতায় থেকে অনুভব করিনি। নৌকার ওপর বসে বসে যেন জীবনটা আর একটা dimensionএ বেড়ে উঠল—ঘন লতাপাতার সুগন্ধে অতীত বহু জীবনের কথা মনে পড়ে-খুকী দ্বিতীয়ার দিন আমার সঙ্গে আবার গেল বারাকপুরেসেদিন আবার ভ্ৰাতৃদ্বিতীয়া । জাহ্নবী আমাকে ফোটা দিলে-খুকী দিলে খেলাকে । পরে আমরা দুজনে পাকা রাস্তার ওপরে বেড়াবো বলে বেরুলাম-কিন্তু যাওয়া হয়ে গেল একেবারে বারাকপুরো-গাছপালা, প্ৰকৃতির সঙ্গে একটা ঘনিষ্ঠ যোগ স্থাপন করে যে জীবন-তাই হয় সুখের, পরিপূর্ণ আনন্দের। এ আমি ভাল করে বুঝলাম সেদিন । কয়দিন এখানে এসেও বেশ আনন্দেই কাটুল-উষাদেবী এখানে এসেচেন ঢাকা থেকে, তার ওখানে মধ্যে একদিন চা এর নিমন্ত্রণে গিয়ে অনেকক্ষণ আলাপ কম্বুম-বেশ মেয়েটী-বেশ শিক্ষা আছে, সাহিত্য বিষয়ে সমঝদারও খুব সুন্দর। সুনীতি বাবুর বাটীতে একদিন আমি ও সজনী বাবু গিয়ে—