পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধাতস্থ করতে চায়, বোঝাতে চায় যে একজন পদস্থ ক্ষমতাবান লোকের প্রতিহিংসার পাগলামিতে ভয় করে বেচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া লক্ষ কোটি গুণ ভাল। রত্নাকর কিন্তু হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট মানুষের মত সিধে হয়ে যায়, প্ৰায় আর্তস্বরে আপশোষের আওয়াজে বলে, ইস! এই সোজা কথাটা খেয়াল হয় নি আমার! জ্বলে পুড়ে মরে যাচ্ছি নিজের যন্ত্রনায়, পাগলের মত ছটফট করে ঘুরে বেড়াচ্ছি চারদিকে, যারা বড় স্কেলে মানুষ খুন করে তাদের একটাকে মেরে ফাঁসিতে লটকাবার সহজ। রাস্তাটা খেয়াল হল না । অক্ষুট একটা আওয়াজ করে সুদৰ্শন । মুখ তার ছাই বৰ্ণ হয়ে CዓiC፱ | জগদীশ রত্নাকরকে বকুনি দিয়ে বলে, এমনিতেই সোনা ভয়ে ভাবনায় ব্যাকুল হয়ে ছুটে এসেছে, ঢং করে কেন ওকে ভড়কে দিচ্ছিস রতন ? যা খেয়াল হবার ছিল না তা খেয়াল হয় নিসোনার কথা শুনে খেয়াল করে এরকম করতে হয় ? বড় দরের একটা খুনেকে খুন করে ফাঁশির সুখ পাওয়ায় কথা ভাবছিস মনে করে ওর দম আটকে আসছে দেখতে পাচ্ছিস না ? ঘুরে ঘুরে এত দেখে এত শিখে তোর এটুকু কাণ্ডজ্ঞান জন্মাল না। 歪5{! জগদীশের বকুনি খেয়ে রত্নাকর সুদর্শনাকে ধমকের সুরে বলে, আমি কি আজকের কথা বলছি ? সেরকম মনের অবস্থা এখন আছে নাকি ? আমি বলছিলাম আগেকার কথা, যখন Y GN *