পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/২২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্বালা জুড়িয়ে আবার সংসারী করতে পেরে থাকি,-দু’একজন ডাক্তারের সঙ্গে মিলেমিশে নিয়মমত চেষ্টা করলে কত বিগড়ানো ? মনকে শুধরে দিতে পারব ! রত্নাকর উচ্ছসিত হয়ে বলে, এইজন্য টাকাকড়ি উদ্ধারের সাধ জেগেছে ! আমি ভাবছিলামজগদীশ বলে, আমিও ভাবছিলাম তোরা কি ভাবছিস-কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করিস না কেন ! এদিকে জিজ্ঞাসার অন্ত নাই —হঠাৎ আমার দেড়লাখ দু’লাখ টাকার দরকার পড়ল কেন, কারো মনে সে প্রশ্ন জাগল না ? আজকাল প্ৰায় রোজই রত্নাকরের সঙ্গে সুদর্শনার তর্ক আর ঝগড়ায় খণ্ডযুদ্ধ বান্ধছিল। অন্যেরা উপস্থিত থাকলে কোন বিষয়ে খানিকটা কথা কাটাকাটি হয়ে যায়, তার বেশী গড়ায় না । জগদীশ এবং আশ্রমের যারা ঘরোয়া লোক হয়ে গেছে তাদের সামনে তর্ক সুরু হলেই সেটা দাড়াচ্ছিল কথার যুদ্ধে। হঠাৎ দেখা যায়, তর্ক তাদের বাধছে ঠিকমতই কিন্তু সেটা ঝগড়ায় পরিণত হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে । আপোশে নয়-দু’জনে যেন মিলে মিশে তর্ক করে পরস্পরকে আরও ভাল করে বুঝবার প্রয়োজন। জগদীশ বলে, ব্যাপার কিরে ? হাসপাতালের টাকায় মোটা ভাগ বসাবার মতলব আঁটছিস নাকি ? দেড় লাখ R R r