পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সামনে এগিয়ে আসতেই তাকে দেখে জগদীশ চমকে ওঠে, কয়েক মূহুর্তের জন্য ভুলে যায় যে সে যোগী সাধক, তরুণী কোন স্ত্রীলোককে দেখে বিচলিত হওয়াটা তার একেবারেই উচিত নয়। একটু বিহবল না হয়েও অবশ্য তার উপায় ছিল না। জলপ্রপাতে হারানো চিত্রা যেন উঠে এসেছে তার সামনে । শাড়ীটা চিত্রার, চিত্রার মতই তার দু'হাতে দু’গাছা শুধু চুড়ি। গায়ের রঙে সোনার চুড়ির এমন মিল যে মনে হয় চিত্রার মতই এই কারণেই সে বুঝি অঙ্গ থেকে বিসর্জন দিয়েছে আভারণের চিহ্নটুকু ৷ 5ि4|झ छु'ाgb छव्लिा ?ाछन् । সেকেলে উথলানো গড়নটা যথা সম্ভব চাপা দেবার জন্য ঠিক চিত্রার মতই আধুনিকতম সাজসজ্জার কৌশলের আশ্রয় নিয়েছে । তবে মুখ একেবারে অন্য রকম। তার মুখ দেখে জগদীশ স্বস্তি পায়। চিত্রার মুখের সঙ্গে শুধু রঙের মিল ছাড়া কোন মিল নেই। ললিতা আছে, কোমলতা আছে, লাবণ্য আছে-কিন্তু সবই যেন আছে মুখের তীক্ষ কাঠিন্যকে খানিকটা আড়াল করে যতটুকু না রাখলে নয় শুধু ততটকু মেয়েলি ভাব বজায় রাখার জন্য । চোখে শান্ত সজাগ দৃষ্টি-বুদ্ধির ধারে শাণিত। Ե Գ