পাতা:তেইশ বছর আগে পরে.pdf/৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুদৰ্শনার কথা সবাই শোনে। অনিচ্ছা নিয়েও • বাধ্য হয়ে শোনে। তাদের সকলেই অল্পবিদ্যা ভয়ঙ্করী-কেন যে, ছিটিফোটা বিদ্যার স্বাদ দেওয়া হয়েছিল। তাদের শুধু জব্দ করা সুদৰ্শনাদের কাছে। একেবারে মুখু করে রাখলে, সেকেলে করে রাখলে, তারা। তবু অনায়াসে ঝঙ্কার দিয়ে উঠে সুদৰ্শনাকে থামিয়ে দিতে পারত বক্তৃতা দিতে সুরু করা মাত্র। কী একটু বিদ্যা চাখিয়েছে, কী একটু স্বাদ দিয়েছে নতুন যুগের জীবনটায়-সুদৰ্শন মাষ্টারনীর মত উপদেশ আর বক্ততা ঝাড়তে সুরু করলে প্ৰাণটা এমন তড়বড় করে যে শেষ পৰ্য্যন্ত BD LOLS0 KB D DD S ললিতা খানিকক্ষণ গুম খেয়ে থেকে জিজ্ঞাসা করে, আমি তো বলিনি, তুমি কি করে জানলে ওনার নাম জগদীশ ? সুদৰ্শন হাসে না । গম্ভীর মুখে জিজ্ঞাসা করে, রমলাকে মনে আছে ললিতান্দি ? তোমাদের রাচির পাগলা গারদে দিদিকে দেখতে এসে তোমাদের বাড়ীতে উঠত ? তোমাদের সঙ্গে কি যেন একটা সম্পর্ক আছে, ঠিক মনে নেই। দিদির কথা বলতে বলতে কেঁদে ফেলত-তোমাদের ওই যোগী সাধু জগদীশবাবুর জন্যই নাকি তার দিদির ওই অবস্থা হয়েছিল, রাচির পাগলা গারদে আসতে হয়েছিল । ললিতা রেগে টং হয়ে বলে, তোমার কথা আমি বিশ্বাস করি RSkጋ