Y}o ত্রিদিকবিজয় । ঘোর রণ দৈত্যেশে কুমারে ; মহাহৰ্ষে নাদিলা উল্লাসে, সহসা যেন বা জাগি । কঁাপিল বিশ্বের সীমা থর থর ধরে, দৈত্যের পতন-ঘাতে। বিকটাক্ষ ক্ষণ পরে চেতন লভিয়া, অগ্রসরি স্তুরপ্রান্তে, করযোড় করি, কহিলা কুমারে লক্ষি। “ক্ষেমঙ্করীস্বত, স্মর দেবশিল্পিবরে। এই রণে বিবিধ আয়ুধ, বলি, হানিয়াছ জানি দৈত্য পরে। দেবগণ আপন আয়ুধ সবে হানিলা বিক্রমে ; দৈত্যকুল নিজ নিজ পরাক্রম রণক্ষেত্র মাঝে দেখায়েছে দীর্ঘ দিন। কিন্তু যেই অস্ত্র সুরশিল্পী বিদায়ের কালে দিলেন তোমারে, সুধি, চিরসঙ্গী ব’লে, বারেক গ্ৰহ সে অস্ত্র ব্যবহার তরে। ক্ষমা কর সেনাপতি । গ্রহিয়াছ তব রাজ্য নিজ ভুজবলে ; আর কি বিবাদ এবে ? দৈত্যপতি কিসে দোষী কই ? মুচ্ছগত ষোধে, নহে প্ৰহারিতে বীরধৰ্ম্ম । জাগাই দৈত্যেশে, पूा रुद्र শ্রান্তি, বলী ; পুনঃ অস্ত্র ধরিবে নিমেষে। বিরূপাক্ষ নাম মোর।” নাম শুনি শিহরিলা স্বধী !
পাতা:ত্রিদিববিজয় কাব্য.djvu/১১৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।