ত্রিদিববিজয় । দেহ মোর ধনে, ধাত্রী, অনাথিনী অামি ; র্যাচাও করুণাময়ি, করুণা প্রকাশি, সঞ্জীবনী স্বধা দানে, জীবনবল্লভে ।” মুহূর্বে বুঝিল দেবী। দুষিলা বাসবে, গলিল সে আর্দ্র হিয়, করুণার খনি, রতির রোদনস্বরে । অাশীষিলা সতী “লে রতি, সতী বরাঙ্গনে, কেমনে, কহ, সহি দুঃখ তব, দেবী ; বাজিছে পরাণে । তোমা দোহে,—কাম, কামবধু—এ অনিত্য লীলা, বিশ্বধাম, হেরিছ সে আদি হ’তে ; নিত্য বিরাজিত, বৎসে, স্বঃি-উৎস মাঝে ; প্রবৃত্তি-স্বরূপে মুলীভূত । মহেশ্বরে, কি প্রভেদ ব্রহ্ম সহ ? উভে, এক, একে উভ। এ প্রমাদ বিষাদিনী, নাহি শোভে তোমা । করুণানিধান শূলী। পতি তব দেবকাৰ্য্য তরে, সহিলেন এ নিগ্রহ ; ধস্য বলি মানি লও তারে, লো মানিনি ; তুমিও সে ধন্ত বিশ্বমাঝে । বাসব সে শোকের আসবে ঘটাইল এ যাতন ; ন। বুঝি আপনি, দহিলা তোমার কাস্ত দুরন্ত দহনে, কৰ্ম্মদোষে । কিন্তু সাধ্য কার, কহ, ত্ৰিজগতে, সতীরে বঞ্চয়ে
পাতা:ত্রিদিববিজয় কাব্য.djvu/৪৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।