পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একেবারে আলোর মালায় বিভূষিত। এমন আলোর শোভা পূর্বে কখন দেখিনি । প্রাসাদের এই আলোক-সজ্জার মধ্যে সন্মুখস্থ কার্জন পাক দেখলাম বেশ বড় পাক । अकई দূরেই বাজার ; সেটাও দেখবার মত। মহারাজার পার্কও অতি সুন্দর ; বিশেষতঃ সেই সন্ধ্যায় বৈদ্যুতিক আলোতে শোভা আরও বেড়েছিল। প্রাসাদের অনতিদূরে একটা স্থানে ছয়টা বড় বড় রাস্তা এসে মিলেছে। সেখানটাও চমৎকার। তার নাম হার্ডিঞ্জ চক্ৰ। সাতটা বেজে গেছে দেখে আমরা বাসায় এলায়। হাত মুখ ধুয়ে সেই ও বেলার মত আহার । তাড়াতাড়ি আহার সেরে ফেরত-শোভাযাত্ৰা দেখতে বাহির হলাম। ঐ পথেই ষ্টেসনে যেতে হবে, তাই চু। কল, পাক ‘:দর কিছু বকশিস দিতে গেলাম। তারা কেউ কিছু নিতে চায় না-গাইডও কিছু নেবে না ; কারণ রাজভৃত্যদের কারুর একটি পয়সা নেওয়ারও হুকুম নেই। কর্তৃপক্ষ জানতে পারলে তাদের সর্বনাশ। এ অবস্থায় সকলে যা করে, আমরাও ভৃত্যদের আশ্বাস দিয়ে তাই করলাম। তার পর ফেরত-শোভাযাত্রা দেখতে বার হলাম । ফেরত যাত্রা সাড়ে ন’টায় আসবে। আমাদের ফিরবার ট্রেন ১১টা * রাত্রিতে। শুনলাম ফেরত-যাত্রার সজ্জা আরও মনোহব হবে। এখানে ত দুর্গোৎসব হয় না ; সাতদিন পৰ্যন্ত রাজ্যের প্রধান হাতী, ঘোড়া, গরু, পালকী, হাওদা, সিংহাসন প্রভৃতির শাস্ত্ৰাচুমোদিত অনুষ্ঠান করে স্নান ও পূজা করা হয়। এই সাতদিন পৰ্যন্ত যে ভাগ্যবান হাতী, ঘোড়া, গরু, পান্ধী এবং হাওদার স্নান ও পূজা হ’য়েছিল, এই ফেরত-শোভাযাত্রায় き市エS 研* *す をびマ রাত সাড়ে ন’টার সময় আমরা পূর্বের মত সেই পুলিস ষ্টেসনের সম্মুখে দাড়িয়ে শোভাযাত্ৰা দেপলাম। অৰ্দ্ধেক শোভাযাত্রার সঙ্গে হাজার : বাজার be ,