পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরাকালে এই প্রদেশে এক মহাপরাক্রমশালী রাক্ষস বাস করতেন। র্তার নাম ছিল তানজােন। ইনি বংশ মৰ্য্যাদায়ও বড় ছিলেন; কারণ ইনি মহাপ্রতাপান্বিত মধু ও কৈটভের অন্যতর মধুর বংশে জন্মগ্রহণ করেছিলেন । ইহঁর অত্যাচারে এদেশের শান্তিপ্রিয় লোকজন একেবারে DBDBD DD DuBBBS SDBSDB BBS DDD DDD BBB পৰ্য্যন্তও, যা আবহমান কাল করে আসছেন, এখানকার লোকেরাও তাই করলেন-বিষ্ণুর কাছে গিয়ে তাদের দুরবস্থার কথা জানিয়ে আশ্রয় প্রার্থনা করলেন। আশ্রিত বৎসল শ্ৰীবিষ্ণু আর্জের পরিাত্ৰাণের জন্য নীল-মেঘ-পেরুমাল নামে অবতীর্ণ হয়ে রাক্ষসকে নিধন করে রাজ্যে শান্তি স্থাপন করলেন। এই ঘটনা চিরস্মরণীয় করবার জন্য নীলমেঘ-পেরুমলের পূজার জন্য মন্দির নিৰ্ম্মিত হোলো এবং স্থানের নাম হোলো তাঞ্জোর ; রাক্ষস তানজানের নামও স্মরণীয় হ’য়ে রইল । সেই মন্দির না কি এখনও বৰ্ত্তমান তাঞ্জোর থেকে মাইল তিনেক দূরে জঙ্গলের মধ্যে স্তুপে পরিণত হয়ে রয়েছেন। তাঞ্জোর বহুকাল চোল রাজ্যের রাজধানী ছিল । ঢোল-বংশো", প্ৰখ্যাতনামা রাজা রাজেন্দ্ৰ চোলের রাজত্ব সময়ে এই বৃহদীশ্বর মন্দির নিৰ্ম্মিত হয়। এই মন্দিরের কারুকাৰ্য্য দর্শন করলে বিস্মিত হ’তে হয় । মন্দিরের চারিপার্শ্বে যে দুর্গপ্রাচীর ও পরিখা রয়েছে, সে সব এই মন্দিররক্ষার্থ নায়েক রাজাদিগের আমলে নিৰ্ম্মিত হয়েছিল। বৃহদীশ্বর মস্কি নিৰ্ম্মাণের জন্য যে স্থপতি নিযুক্ত হয়েছিল তাহার বাড়ী এ-দেশে ছিল না ; তাহাকে কনজিভরম বা কাঞ্চী থেকে আনা হয়। এই লোকটী যে স্থাপত্যবিদ্যায় অনন্য-সাধারণ প্ৰতিভাশালী ছিল, তার প্রমাণ এই বুহুদীশ্বর মন্দিরের কারুকাৰ্য্য। এতদ্ব্যতীত এই লোকটী সম্বন্ধে আর একটা প্ৰবাদ প্রচলিত আছে। এই স্থপতিব্বর ভবিষ্যদ্ৰষ্টা ছিল। তাহার প্রমাণ সে So