পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৫

পরীক্ষা করে রিপোর্ট লিখছিলেন। সুতবাং বৰ্দ্ধমানেব শ্ৰীযুক্ত মহারাজাধিরাজ বাহাদুবকে তার ঘরবাড়ী, নিজের কাজকৰ্ম্ম ছেড়ে সেই সুদূর दांत्राएलitद्र থাকতে হয়েছিল । কিন্তু, তা ব’লে ত আব্ব একটানা ভাবে বিদেশে থাকা তার পোষায় না ; তাই তিনি মধ্যে মধ্যে কয়েকদিনেব জন্য দেশে আসতেন, আবার চলে যেতেন । বিগত ১৩৩২ সালের শ্রাবণ মাসেব শেষে বাঙ্গালা দেশে এসে কয়েক দিন পবে ভান্দ্রের মাঝামাঝি সময়ে যেদিন তিনি বাঙ্গালোব যাত্রা করেন, আমি সেদিন হাবড়া ষ্টেসনে তীব সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গিয়েছিলাম। আমার তখন শব্বীর ভাল ছিল না, বড়ষ্ট দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম। শ্ৰীযুক্ত মহারাজাধিবাজ বাহাদুব আমাৰ শৰীবেব অবস্থা দেখে বিশেষ দুঃখিত হয়ে বললেন যে, পূর্বে, বছবে দুইবাৰ ক’বে তার সঙ্গে দািবজিলিংয়ে গিয়ে আমার শরীর অনেকটা সুস্থ হােতে। এখন তিনি ত একরকম ভবঘুবে হয়েছেন, তাই আমাবও কোথাও যাওয়া হয় না। তাবপব তিনি বললেন “আমি বাঙ্গালোব চললাম। দেখি, আমাব যে বাড়ী পাওয়াব কথা আছে, তাতে আপনাব মত অসুস্থ ব্যক্তিত্ব থাকবাব সুব্যবস্থা যদি করতে পারি, তাহোলে চিঠি লিখব, আপনি মহাবাজাধিৰাজকুমাবের সঙ্গে চলে যাবেন।” শ্ৰীযুক্ত মঙ্গালাজাধি11জকুমা” উদয়চাঁদ মত তাব বাহাদুবও ষ্টেসানে উপস্থিত ছিলেন ; তিনিও সাগ্রহে এই প্রস্তাব সমর্থন কবলেন। তিনি তখন গ্রেসিডেন্সি কলেজে বি-এ পড়তেন ; কলেজ বন্ধ হলেই তিনি বাঙ্গালোবে বেড়াতে যাবেন, এই স্থিবি হয়েছিল। মহাবাজের এই প্রস্তাবে আমি ই কি না, কিছুই বললাম না। র্তার প্রাইভেট সেক্রেটাৰী শ্ৰীমান ললিতমোহন দাস বললেন “বাঙ্গালোবে যে বাড়ী পাওয়া গেছে, তা তেমন বড় নয়, তবে কম্পাউণ্ড খুব বড়। আমাদেরই হয় তা তাম্বুতে বাস কবিতে হবে। দাদার এই দুর্বল শরীরে কি