পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y ব্লামেশ্বরম ৩০শে সেপ্টেম্বর, ১৪ই.আশ্বিন, বুধবার। রাত্রিটা গাড়ীতে এক ঘুম কেটে গেল,-যে পরিশ্রম হয়েছিল। প্ৰাতঃকালে যেখানে ঘুম ভাঙ্গল, সেখানকার নাম ‘মণ্ডপম’। তখন ৬টা বেজে গিয়েছে। গাড়ীতেই হাতমুখ ধুয়ে নিলাম। এই মণ্ডপমে এসেই শ্ৰী রামচন্দ্ৰ সসৈন্য প্ৰথম আড়া করেন। এখান থেকে একটা শাখা লাইন বেরিয়েছে, গিয়েছে কেপ কমোরিণ পৰ্যন্ত। সামান্য কয়েক মাইল পথ। সেখান থেকে ষ্টীমারে পার হলেই লঙ্কা দ্বীপ। সেখানে আর যাওয়া হোলো না । এই কেপ কমোদ্রিণে একটা বাধের মত আছে; সাহেবেরা তার নাম (3Tozga Adam's Bridge || ağ foë à8fascog3 সেতু নয়। রামচন্দ্ৰ যে মণ্ডপে কেন প্রথম ছাউনি করেছিলেন, তা একটু পরেই বুঝতে পারা গেল । সেতুবন্ধ রামেশ্বর একটা প্ৰকাণ্ড দ্বীপ। চারিদিকে তার মহাসাগর। মণ্ডপে এসে সেই দ্বীপে যাবার অসুবিধা ছিল; পাঁচ মাইল মহাসাগরের খাড়ী পার হলে তবে তা রামেশ্বর। মণ্ডপ ছেড়ে একটু গিয়েই রেল কোম্পানীর সেতু। সাগরের খাড়ীর উপর পাঁচ মাইল সেতু। দুই দিকে অকুল জলরাশি-ও-পার দেখা যায় না। অদূরে রামেশ্বর দ্বীপ। এই সেতু পার হয়েও কয়েক মাইল বালুকারাশি ! ছোট ছোট গ্রাম, আর নারিকেল কলার বিস্তৃত ক্ষেত্র পার হয়ে আমরা সেই বালুকাময় রামেশ্বর ষ্টেসনে গেলাম। রেলের শেষ এখানেই নয়, আরও ১৪ মাইল গিয়ে 9(PN