পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তীর্থশ্রেষ্ঠ বামেশ্বব্ব দর্শন কবে নিলাম। এ জীবনে আবী হয় তা এখানে याजि श्री नां । এইখানে বামেশ্ববম সম্বন্ধে দুই-চাবিটী কথা বলি। এই বামেশ্ববম একটা ক্ষুদ দ্বীপ। শ্ৰীবামচন্দ্র যখন লঙ্কা-বিজয়ে গমন কবেন, তখন এ দ্বীপেব অস্তিত্ব ছিল না । বামচন্দ্র সৈন্যদল নিয়ে সমুদ্রতীৰে যেস্থানে উপস্থিত হন এবং যেখানে ছাউনি ক’বে সেতুবন্ধেব আয়োজন কবেন, সে স্থানেৰ নাম ‘মণ্ডপম’। এই ‘মণ্ডপম’ নামেব দ্বাৰাই সে কথা বেশ বুঝতে পাবা যায। এখন এই মণ্ডপে একটা বেল ষ্টেসন স্থাপিত হয়েছে এবং এখান থেকে একটা শাখা লাইন অপব দিকে সমুদ্রতীব্বে চলে গিয়েছে। সেখান থেকে ষ্টীমবে পাব হলেই সিংহল দ্বীপ | বামচন্দ্র যখন সেতু বন্ধন কবে লঙ্কা-দ্বীপে যান, তখন যদি বামেশ্ববোৰ অস্তিত্ব না থাকে, তা তোলে এ স্থলেব উৎপত্তি হোলো কি কবে ? তাবও সমাধান আছে। যাবা বামায়ণ পডেছেন, তাবা জানেন, লঙ্কা-সমবে লক্ষ্মণ শক্তিশেলে আহত হয়ে অজ্ঞান হযে পড়েন। কিছুতেই যখন তাল চেতনা-সঞ্চার হোলো না, তখন বৈদ্যাবাজ সুষেণ বললেন যে, গন্ধমাদন পর্বতে বিশল্যকবাণী নামে যে লতা আছে, সেই লতাব বস ঠাকুব লক্ষ্মণেব নাসা বন্ধে, প্রবেশ কবিয়ে দিলে তবে লক্ষ্মণেৰ জ্ঞান সঞ্চাব হবে , তা ছাড়া অন্য উপায় নেই। এই কথা শুনে হস্যমান বললেন “সে আব্ব বেশী কথা কি, আমি গন্ধমাদন পৰ্বতে গিয়ে বিশল্যকৰণী এই বাতেব মধ্যেই এনে দিচ্ছি।” এই ব’লে হনুমান গেলেন বিশল্যকবাণী আনতে। সেখানে গিয়ে বাতেব অন্ধকারেই হােক, আব্ব লতা চিনতে না পেবেই হােক হনুমান মহা বিভ্ৰাট পড়ে গেলেন। বিলম্ব কবিবােব যো নেই, বাত্রের মধ্যেই বিশল্যকৰণী নিয়ে যাওয়া চাই-ই, বাত কেটে গেলে বিশল্যকঙ্কণীতেও কিছু হবে না। তখন NNSND