পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|াহায্য করলেও, এ কথা বলা যেতে পারে যে, রামনাদের সেতুপতি জগণই রামেশ্বরমের মন্দিরাদি নিৰ্ম্মাণে যথেষ্ট অর্থব্যয় করেছেন ; এবং এখনও যে পূর্বপ্রচলিত প্রথা ও নিয়ম অনুসারে মন্দিরের পূজা ও সেবাকাৰ্য্য সুসম্পন্ন হচ্চে, তার জন্য রামনাদের সেতুপতি বংশের বাজগণই उि5उ3ऊा अछाअन्म । বামেশ্ববেব মন্দি লাদিতে কি ভাবে পূজাৰ্চনা হয় এবং বিশেষ-বিশেষ পর্বোপলক্ষে কি কি অনুষ্ঠান হয়, তাব বিববণ দিতে গেলে এক প্ৰকাণ্ড ইতিহাস রচনা কবিতে হয়। এই বললেই যথেষ্ট হবে যে, এই মন্দিরেব পূজাব জন্য পুবোহিত হইতে আরম্ভ কবে সামান্ত ভৃত্য পৰ্যন্ত যথাবীতি নিজ নিজ কাৰ্য্য সম্পাদন করে থাকেন। ভোগেব জন্য প্রতিদিন ১৮০ পালি চাউলেব বিবাদ আছে ; তা ছাড়া অন্যান্য উপকৰণ আছে। যাত্রীব এখানে কিছু দক্ষিণ দিলেই প্ৰসাদ পেতে পাবেন। এখানে যাত্রীদিগের অবস্থানেব জন্য অনেক পান্থ-নিবাস আছে, বাজাব-হাটও আছে ; জিনিষপত্রও সব বকম পাওয়া যায়। আমার এই কথা শুনে কেহ যদি ব’লে বসেন “মশাই, সেখানে ভীমনাগোিব সন্দেশ পাওযা যায় ?” তা হলে আমাকে আমার ‘সব পাওয়া যায়” কথাটা ফিরিয়ে নিতে হবে। অামাব বলবার অর্থ এই যে, তীর্থযাত্রীদেব যা যা প্রয়োজন হতে পারে, সে সবই পাওয়া যায় ; বিলাসী বাবুলোকোব কথা বলি নাই। তবে, এ-কথাও বলছি, এই বামেশ্ববমেও সিগাবেট মেলে ;-এ জিনিষটা দেখছি সৰ্ব্বব্যাপী হয়েছে। আর একটী কথা এখানে উল্লেখ করা দরকাব । আমাদের দেশে যেমন আরতিব সময় ধূপধূনা জ্বালান হয়, এ দেশে কিন্তু তা দেখলাম না। সুধু বামেশ্বরে নয়, দক্ষিণাপথের সমস্ত মন্দিরেই কপূর্ব জ্বালানাে হয়, এবং যাত্রীদিগকে যখন চরণামৃত দেওয়া হয়, তখন একটু কপূবও 最 "=<se