পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাধে দেখলাম, কত চিত্র-বিচিত্র মূৰ্ত্তি, দেওয়ালে “কত অঙ্কিত মুঞ্জ, চিত্ৰ! মন্দিরগুলি সবই পাথরে তৈরী। মাদুৱাকে সাহেবরা theas of londia' *9353 এথেন্স" । शन् ।। 6षभ । র, তেমনই বড়-বড় মন্দির। সব মন্দিরে সেই ফুলের মালা, সেই গামৃত, সেই চন্দন, সেই কপূরের আরতি, আর সেই প্ৰণামী। ত্যক মন্দিরের কারুকাৰ্য্য হাঁ করে দেখতে হয়। মনে হোলো, এককটা মন্দির দেখতেই এক দিন কেটে যায়, এত সুন্দর কারুকাৰ্য্য! মন্দিরই সমান অন্ধকার। রামেশ্বরের মন্দিরগুলির মধ্যে স্থানে স্থানে কটু আধটুকু সূৰ্য্যরশ্মি প্রবেশপথ পেয়েছিল; এখানে কিন্তু তাও নেই, ই প্ৰদীপের আলো । মন্দির-প্রাঙ্গণ, কি নাট-মন্দির সব স্থানে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা আছে দেখলাম, কিন্তু দিন বলে হয় তা জ্বলে নাই । বা প্ৰদীপ, কিন্তু, তাতে অন্ধকার আরও গাঢ় হয়েছে। কত সিঁড়ি, }ত দুল্লাবেৰ চোেকাট ( পাথরের ) পার হতে হোলো। মশালচীর মশাল ধরে ধরে” সেই অন্ধকার পথ দেখাতে লাগল। মীনাক্ষর মন্দিরটাই বড়। সখানে পূজা দেওয়া হােলো। লাল গারদের শিরবস্ত্ৰ যে মঙ্গরাজ ও কুমারদ্বয় কত পেলেন, তার সংখ্যা নাই । এই মীনাক্ষি মন্দিরে একটা ভারি মজার ব্যাপার হয়েছিল। আমাদের দেশে, শুধু আমাদের দেশেই কেন, ভারতবর্ষের সর্বত্রই দশকৰ্ম্ম ও পূজা-অৰ্চনার জন্য যে সকল পুরোহিত নিযুক্ত থাকেন, তাদের অনেকেই লেখাপড়া ভাল জানেন না, কোন রকমে যজমান ভুলিয়ে কাজ করেন, আর যা-ত অশুদ্ধ শ্লোক উচ্চারণ করে স্ত্রীলোক ভুলিয়ে থাকেন। এই মীনাক্ষি মন্দিরেও তাই দেখলাম। শ্ৰীযুক্ত মহারাজাধিরাজ বাহাদুর যখন দেবীর অঞ্জলি দেবার জন্য পুষ্পাঞ্জলি উপকরণ ও দক্ষিণা-হন্তে দণ্ডায়মান হলেন, তখন যে পুরোহিত মন্ত্র ও স্তোত্র পাঠ করছিল, তাৰু, Strao