পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেখতে যাওয়ার কথা ছিল। এদিকে ঘোর বৃষ্টি ; রাস্তায় জল দাড়িয়ে গিয়েছে, বৃষ্টিও জোরে পড়ছে ; কিন্তু প্রোগ্রাম-মত ঘোড়দৌড়ের মাঠ দেখতে যেতেই হবে। আমাদের মোটরের পাশে আচ্ছাদন নেই, সুতরাং বৃষ্টির জলে একেবারে ভিজাতে-ভিজিতে রাস্তার জল ঠেলে সন্ধ্যার সময় সেই জনশূন্য মাঠ দেখতে গেলাম। জনমানব নেই, গাড়ী ঘোড়া নেই, সুধু সেই অন্ধকারে বৈদ্যুতিক আলোগুলো ভূতের মত দাড়িয়ে আছে। এই ঘোড়-দৌড়ের মাঠ সঙ্গর থেকে প্ৰায় তিন মাইল দূরে। ফিরবার সময় বৃষ্টি কমে গেল, কিন্তু বাতাসের খুব জোর, মোটরেরও দ্রুতগতি; সুতবাং ভিজে কাপড় শুকিয়ে গেল । ওখান থেকে পুনরায় আমরা মীনাক্ষি মন্দিরের দ্বারে গেলাম ; অভিপ্ৰায় ছিল যে, ভিতরে গিয়ে আরতি দর্শন করা যাবে। কিন্তু তখন আবার বৃষ্টি আরম্ভ হোলো, রাস্তাতেও জল দাড়িয়ে গেছে। মন্দিরের প্রবেশ-দ্বার বৈদ্যুতিক আলোতে উজ্জল হয়েছিল। তাই গাড়ীতে বসে সেই আলোকমালা দেখে নিয়ে, বৃদ্ধ রাও বাহাদুরকে তঁর বাড়ীতে নামিয়ে দিয়ে আমরা ষ্টেসনে এলাম। তখন প্ৰায় ৮টা । ৯-১৫ মিনিটে আমাদের গাড়ী ছাড়বে। ষ্টেসনেই আহারাদি শেষ করে গাড়ীতে বসলাম। গাড়ী ছাড়বার মিনিট দশেক মাগে একজন দোকানদারের কাছ থেকে বেশ সস্তায় আমি কিছু কাপড় কিনলাম। দুষ্ট. রামেশ্বরের কৌশলেই দোকানদার যা-হয়-তাতেই শেষ মুহূৰ্ত্তে বেচে cक्ष। ऊांद्र श्रद्ध १igी छigल । আমাদের ভ্ৰমণ-কাহিনী বলা হোলো বটে, কিন্তু তাতে মাদুরার কথা ত শেষ হোলো না, হোতে পারে না । যে মাদুরার মন্দিরাদি দেখে ÈTÈÇ3țầR FIS-F3 CF1(zri “Madura is the Athens of India, সেই মাদুরার কথা এমন করে শেষ করতে পারা SIG? 妮