পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রোজা মুথু তিরুমাল নায়েক ত্ৰিচিনোপলীতে রাজত্ব করতেন। তিনি এক । সময় অতিশয় অসুস্থ হয়ে পড়েন। চিকিৎসকেরা তাহার রোগ চিকিৎসাব অতীত বলে মত প্ৰকাশ করেন । নায়েক মহাশয় তখন আনন্যোপায় হয়ে মাদুরার সুন্দরানন্দ ও মীনাক্ষি দেবীর নিকট ধরণা দিবার জন্য যাত্রা করেন। পথিমধ্যে এক স্থানে সুন্দরানন্দ ও মীনাক্ষি দেবী স্বপ্নে তঁর নিকট আবিভূতি হয়ে বলেন যে, নায়েক মহাশয় যদি ত্ৰিচিনোপলী ত্যাগ করে মাদুরায় তঁাহাব রাজধানী স্থাপন করেন এবং সেখানকার মন্দিরাদির সমুদ্ধি সাধন করেন, তা হলে তিনি নীবোগ হতে পারবেন। তঁরা নায়েক মহাশয়েব রোগ-মুক্তির জন্য তঁাহাব হন্তে ভস্মোর মত একটা পদার্থও প্রদান করেন এবং বলেন যে, এই ভস্ম শরীবে মাখতে হবে এবং ঔষধের মত খেতেও হবে। তার পরেই নায়েক-বাজেব ঘুম ভেঙ্গে গেল। তিনি তখনই তঁর সঙ্গী ব্রাহ্মণ-পণ্ডিতগণকে ও সভাসদদিগকে ডেকে স্বপ্নের কথা বললেন। স্বপ্নে প্রাপ্ত ঔষধ ব্যবহাৰ কবে বাজা বোগমুক্ত হলেন। তিনি আর ত্ৰিচিনোপলীতে ফিবে গেলেন না । মাদুবিতেই রাজধানী স্থাপিত হলো । সুন্দরেশ্বর ও দেবী মীনাক্ষিব মন্দিবেব যথেষ্ট উন্নতি সাধিত হোলো ; অনেক নূতন আটালিকা নিৰ্ম্মিত হোলো ; এবং যে প্রাসাদেব কথা বললাম, সেই সুন্দর প্রাসাদও ধীরে ধীবে নিৰ্ম্মিত হোলো। তিরুমাল নায়েকের পৌত্র চোক্ষাণধানেব। কিন্তু মাদুরা ভাল লাগল না ; তিনি তার রাজধানী পুনরায় ত্ৰিচিনোপলীতে স্থাপিত কবলেন এবং মাদুরার রাজপ্রাসাদের অনেক বহুমূল্য সাজ-সজ্জা ত্ৰিচিনোপলীতে নিয়ে গেলেন ; এমন কি মাদুরায় নিৰ্ম্মিত অনেক সুদৃশ্য প্রাসাদ পৰ্যন্ত ভেঙ্গে ফেলে তাদের উপকরণ ত্ৰিচিনোপলীতে নিয়ে গেলেন ; সুধু এই প্রাসাদটীই তিনি দয়া করে রেখে গেলেন । শুনা যায়, ८छे 2ांजलि७ नॉदि छेङा व्याश्रभा७ दएछु ছিল, এখন অংশ মাত্র রয়েছে। কিন্তু, এই সামান্য অংশ দেখেই লোকে এর প্রশংসা පෑනට්