পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চেরাগের পাশে একটা ঘুতের প্রদীপ এখনও দেওয়া হয়। এখানেও প্ৰণামী দিয়ে আমরা বেরুলাম । এইবার কাবেরীর সেতু পার হয়ে ও-পারে শ্ৰীরঙ্গম দেখতে যেতে হবে। তখন দশটা বেজেছে। যেমন গরম, তেমনি রৌদ্র, আর তেমনি পথেব ধূলা-আর আমরা সকলেই নগ্নপদ। আমাদের একেবারে গলদঘৰ্ম্ম কবে ফেলল। কিন্তু তা ব’লে ফিরবার যে নেই, আমাদের আজই ১টা-৩৫ মিনিটের গাড়ীতে ত্ৰিচিনোপলী ছাড়তে হবে, তার আগে শ্ৰীৱঙ্গম দেখা 5ाई-छे। কাবেরী নদী সেতুপথে পার হয়েও তিন মাইলের কিছু উপর গেলে তবে শ্ৰীরঙ্গমের মন্দিরে যাওয়া যাবে। আমবা খুব দ্রুত মোটর চালিয়ে সাড়ে দশটার সময় মন্দিরে পৌছিলাম। এ মন্দিরের সীমানা অনেকখানি, আর মন্দিরের সংখ্যাও কম নয়। এক-একটা বড় মন্দির, তাব আশেপাশে কুড়ি-পাঁচিশটা পৃথক পৃথক মন্দির। তারাও বড় ছোট নয়। সকল DBBBD DBB DS SDBD DBDDDDS SDBDD SKBDSS S DB DBLDB প্রস্তর-মূৰ্ত্তি, দেওয়ালে দেব-দেবীর কীৰ্ত্তি, তাও অসংখ্য। শ্লীরঙ্গমেব মন্দিরের একপাশ্বে একটা পুকুর দেখলাম। সেটা জ্ঞালব্যাপী। জল একেবারে কালো ; আর দুর্গন্ধে সেখানে দাড়ায় কার সাধ্য। এক স্থানে মন্দিরের দেবতার অলঙ্কারপত্র দেখলাম ; সব বহুমূল্য হীরে জহরত। সেগুলি আমাদেরই দেখাবার জন্য বে’র করে সাজিয়ে রাখা হয়েছিল। এ সকল র্যার জিন্মায় আছে, তিনি সশস্ত্ৰ পাশ্বে দণ্ডায়মান, নিকটে কয়েকজন প্ৰহস্ত্রীও আছে। এখান থেকে বার হয়েই গেলাম বিষ্ণুমন্দিরের দিকে। সেও এক বিশাল ব্যাপার। কতকগুলি হালের তৈীি মাটীৱ ছবি দেখলাম । কোনটায় শ্ৰীকৃষ্ণ গোবৰ্দ্ধন ধারণ করেছেন, কোনটায় পুতনা বধ, কোনটায় Re