পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পিতার একটী অশ্বারোহী মূৰ্ত্তি দেখলাম। মহারাজ বা হাতে ঘোড়ার বলগা পরে আছেন, ডান হাতে একখানি উলঙ্গ তরবারী ডান কঁধের উপর ধরেছেন। মূৰ্ত্তি দেখলেই বীরের মূৰ্ত্তি বলে মনে হয়। তার পর চারিদিকে ঘুরে দেখলাম। এখানে বোধ হয় রাত্রিতে কেউ বেড়াতে পায় না, কারণ এ বাগানের কোথাও বৈদ্যুতিক আলোেব বন্দোবস্ত একেবারে নেই। লালবাগ থেকে বেদ হয়ে কুমারা পার্কে ফিরে আসতে সন্ধ্যা छठी कोश (6ाठ । ৭ই অক্টোবর, ২১শে আশ্বিন, বুধবার আজ প্ৰাতঃকালে বিশ্রাম। দ্বিপ্রহরে আমাদেব কাউকে কিছু না জানিয়ে শ্ৰীমান রামেশ্বর একেল কোথায় চলে গেলেন। তিনটার একটু পূর্বে একটা অতি সুন্দর জামার থােন কিনে নিয়ে তিনি বাড়ীতে এলেন। থানটী অতি সুন্দর। আমি সেটা তার কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে বললাম “এখনই চল। সেই মিলে ধাই।” শুনেছিলাম, চারটার সময় The Mysore Spinning and Manufacturing Company ki হয়। তাই আমরা বন-জঙ্গল ভেঙ্গে সোজা রাস্তা ধরে, রেল পার হয়ে মিলের দিকে গেলাম। এটাকে এ-দেশের লোক ‘রাজা মিল’ বলে, কারণ এটা যদিও লিমিটেড কোম্পানী, কিন্তু বলতে গেলে অধিকাংশ অংশই মহিষ্ণুর মহারাজার। এই মিলে বিলাতী সূতার প্রবেশাধিকার নেই। মিলেই সূতা প্ৰস্তুত হয়, কাপড় বোনা হয়। আমরা তাড়াতাড়ি পাশ নিয়ে মিলে প্ৰবেশ করলাম এবং সর্বাগ্রে রামেশ্বরের কাছ থেকে যে থান কেড়ে নিয়েছিলাম, সেই রকম একটী থান। কিনতে গেলাম । চারিদিকে কলের ঘড়ঘড়নি। দলে দলে লোক কাজ করছে। আমরা বরাবর গুদামে গেলাম। সেখানে প্রধান কৰ্ম্মচারীর অনুমতি 鼎 SSRA