নিয়ে প্ৰকাণ্ড গুদামে প্রবেশ করে নানা রকম কাপড় দেখতে লাগলাম। যা দেখি, তাই কিন্তুতে ইচ্ছা করে। একটা ছিট আমি পছন্দ করলাম। কিন্তু গুদামের কর্তৃপক্ষ বললেন, সেটা নূতন প্যাটার্ণ, এখনও বাজারে বের হয় নাই ; সুতরাং সেটা দিতে পারবেন না । ভুঞ্ছ। আর একটা ছিটা পছন্দ করলাম। রামেশ্বর সেই আগের থানাঙ্কটা নিল। আমি সেই এক থান ছিট, এক জোড়া কাপড় ও গামছা ঠিক করলাম। কিন্তু গুদামের লোকেরা দাম বলতে পারল না। আমরা যা যা কিনব বলে পছন্দ করলাম, একজন কৰ্ম্মচারী তার একটা লিষ্ট করে, জিনিষের BD DD BBD DDS DDD DBDDBBB BDBBB BDS S DBBD S আমরা সেই তালিকা নিয়ে একটু দূবে আফিসে গেলাম। সেখানকার কৰ্ম্মচারীরা তাই দেখে তিনখানি বিল প্ৰস্তুত করল ; একখানি আমরা পাব, একখানি গুদামওয়ালা রাখবে, আর একখানি গেটের কৰ্ম্মচারী নিয়ে মাল মিলিয়ে দেখে আমাদের ছেড়ে দেবে। এই সব করতে পাঁচটা বেজে গেল। কৰ্ম্মচারীরা বলল, গুদাম যদিও পাঁচটায় বন্ধ হবে, তা হলেও আমাদের মাল পাওয়া যাবে। সেখানেই টাকা হিসাব করে দিতে হোলো। রামেশ্বর সেই তিনখানি বিল নিয়ে আবার সেই গুদামে গেল। সেখানে তাবা বলল, একটা জিনিষের নম্বর ভুল হয়েছে। তখন রামেশ্বর আবার ছুটে আফিসে এল, তারা পুনরায় সেটা সংশোধন করে দিল। রামেশ্বর আবার সেই গুদামে গেল। তখন মাল পাওয়া গেল। তারপর গেটে এলে তারা একখানি রসিদ নিয়ে মাল পরীক্ষা করে ছেড়ে দিল। অতি পাকা ব্যবস্থা। আমরা মিল থেকে জিনিষ কেনায় দরে সস্তায় পেলাম। আমাদের বাসা থেকে মিল প্ৰায় দুই মাইল। আমরা যাবার সময় বন-জঙ্গল ভেঙ্গে গিয়েছিলাম, এখন আসবার সময় আকাশে ঘোর
- NA *a new
