পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/২৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমরা সেই বাড়ীতে গেলাম। গৃহস্বামী বাড়ীতে ছিলেন না, গৃহিণী ও বালক ভূত্য সমস্ত ব্যবস্থা করে দিলেন। জিনিষপত্র ও বিছানা সেখানেই 牙*可闷1 ইতিমধ্যে আর একজন লোক এসে বলল পাহাড়ে উঠবােব জন্য সে ডুলি দিতে পারে। ভারি আনন্দ হল । প্ৰত্যেক ডুলি যাতায়াতে দুই টাকা চাইল। তাইতেই স্বীকাব হলাম। দুইখানি ডুলি এলো। প্রত্যেকখানিতে দুইজন কুলী। ত্ৰিচিনোপলীব গণেশ পাহাড়ে কিন্তু প্ৰত্যেকেব। জন্য ৮জন কুলী বাঙ্গক ছিল। ডুলিব কাঠের ফ্রেম, দড়ির ছাউনি, দুপাশে দড়িব ঝোলনা, তারই মধ্যে বঁাশ দিয়ে দুজনে কঁধে করল। এতটা সিড়ি সেই বৌদ্রে উঠতে পথেব মধ্যে সুধু একবার তার থেমেছিল । উপরে উঠে প্ৰথমে মন্দিরে গেলাম। যাবাব সময় নীচেব থেকে পূজাব উপকরণ ও ফুল কিনে নিয়ে গিয়েছিলাম । মন্দিরের দেবীর নাম ত্রিপুরাসুন্দরী । সেখানে পূজা দিয়ে প্ৰসাদ নিয়ে আমরা তাড়াতাড়ি মন্দিরেব পাশেই যে স্থান একেবারে গাছপালা শুন্য, সেখানে গেলাম। পাহাড়ের একটু নীচেই কয়েকটী গাছ আস্তু, আর একটা চালা বাধা আছে। সেখান থেকে পক্ষীর আগমন ও আহার বেশ দেখতে পাওয়া যায়। সেই পাহাড়েব পাশেই একটা অল্প পবিসর স্তানে জল আছে। সেই জলে নাকি রোজ পক্ষী দুইটী কোন সময়ে এসে স্নান কবে যায়, এই প্ৰবাদ । কেহ কিন্তু কোন দিন স্নানের সময় তাদের দেখে নাই । আমরা একটা গাছের তলায় পাথরের উপর বসে রইলাম। শুনলাম এগারটার পর একজন পুরোহিত উপরের মন্দিরের পূজা শেষ করে পক্ষীর জন্য খাদ্য নিয়ে আসবেন । তারপর মন্ত্রপাঠ কবে আহবান করলে পক্ষী छूश्ौ चांगद । S29 9