পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পোষাক ছিল ; রামেশ্বরের আর আমার সেই সনাতন ধুতি আর গামছা । শ্ৰীযুক্ত ধিরাজকুমার তা ছাড়া সঙ্গে নিলেন তার ক্যামের ষ্টেসনে কনেমার হোটেলের লোকেরা আমাদের জন্য বড় একখানি মোটর হাজির রেখেছিল। আমরা গাড়ী থেকে নেমেই সেই মোটরে গিয়ে উঠলাম ; ভূত্যেরা জিনিষপত্র নামাতে লাগিল । যাত্রী আমরা চারজন, আর মোটরচালক । আমি একজন চাকরকে সঙ্গে নিতে বললাম। ধিরাজকুমার বললেন “তার দরকার কি ? আমরা কি এমনই অকৰ্ম্মণ্য যে নিজেরা নেয়ে কাপড় ছাড়তেও পারব না।” তিনি যখন পারবেন, তখন আর কথা কি ; আমরা ত ও-সব কাজ নিজেরাই করে থাকি । আমাদের মোটর বোধ হয় একটু ঘোরা রাস্তায় চলুল, কারণ, পরে দেখেছি যে, সেন্টাল ষ্টেসন থেকে সমুদ্রতীরে যেখানে সকলে স্নান করেন, সেখানে যেতে হ’লে হাইকোর্টের সুমুখ দিয়ে না গেলেও চলে ; সোজা রাস্তা DBBYSS DBBDS DDBDDB BBD DBDBDB DuDB BDBD DDBDDBS আর ধিরাজকুমার দেখাতে লাগলেন, এই দেখুন হাইকোর্ট, ঐ বায়ে চেয়ে । দেখুন জেনারেল পোষ্ট-অফিস, ঐ সুন্দর বাড়ীটা ইমপিরিয়াল ব্যাঙ্ক, এইটা মেরিণী, চেয়ে দেখুন—এমন সুন্দর রাস্তা আপনার চোরদীও নয়, ঐ দেখুন প্রেসিডেন্সি কলেজের বাড়ী, এটা ছেলেদের হোষ্টেল। আমি কিন্তু তখন চোখ বুজে সমুদ্রের স্নিগ্ধ বাতাসে শরীর জুড়িয়ে নিচ্ছিলাম। মনে মনে হাসছিলাম। এই ভেবে যে, যে সব গ্লোব টুটার অর্থাৎ ভূপৰ্য্যটক আমেরিকা থেকে পািনর দিনের মেয়াদে এসে চট্ৰপট ভারতবর্ষের সব জায়গা দেখে গিয়ে ঘরে বসে বড় বড় বিবরণ সংযুক্ত বই লেখে, তারা এই আমারই মত দ্রুতগামী মোটরে বসে চোখ বুজে। সব দেখে যায়। বড় রাস্তা দিয়ে কিছু দূর গিয়ে ধিরাজকুমার বললেন, ঐ যে ব্রিজ ܒܓ