পাতা:দক্ষিণাপথ - জলধর সেন.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

P" - 1 - * 10et& ("Ik zelfs 98.jpt ঋষি সেণ্ট খোমের भनिजङ्ग বিরাজমান।ণ• 皆 এই কাপালিশ্বর মন্দির অতি পুরাতন, দেখতেও অতি সুন্দর। এই মন্দির সম্বন্ধে একটা পৌরাণিক কাহিনী আছে; তার উল্লেখ এখানে না করলে এই মন্দিরের মাহাত্ম্য বর্ণনাই অসমাপ্ত থেকে যাবে। এই গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ-দম্পতি বাস করতেন। একদিন ব্ৰাহ্মণী তীর শিশু পুত্ৰটীকে নিয়ে এই মন্দির-সংলগ্ন পুকুরের তীরে গিয়ে পুত্ৰটীকে পুকুরেব ধারে’ বসিয়ে রেখে জলে নেমেছেন। এদিকে ছেলের ক্ষিদে পাওয়ায় সে চীৎকার আরম্ভ করে দিয়েছে। মা ছেলের চীৎকার শুনতে পান নাই ; কিন্তু যিনি জগজ্জননী জগদ্ধাত্রী, তিনি যে মন্দিরে অধিষ্ঠিত ছিলেন ; তিনি কি ক্ষুধাৰ্ত্ত শিশুর ক্ৰন্দন শুনে স্থির থাকতে পারেন ? তিনি তখন মন্দির ছেড়ে এসে শিশুকে কোলে নিয়ে স্তন্যপান করিয়ে তাকে শান্ত করে যান। এমন মায়ের স্তন্যপীযুষধারা যে শিশুর ক্ষুধা শান্তি কবে দিল, সে শিশু কি সামান্য ভাগ্যবান! তাৰ হৃদয়ের মধ্যে যে "অমুতের উৎস প্রবাহিত হােলো ! সে ত আর মানব-শিশু থাকল না! : ব্রাহ্মণ বালকের নাম সাধু শৈব সম্ভাণ্ডার। শিশু ক্রমে বড় হতে লােগ”, তার মধ্যে অলৌকিক শক্তির বিকাশ হতে লাগল। সে তখন গৃহ ত্যাগ করে তীর্থে তীর্থে ভ্ৰমণ করে, বেড়াতে লাগল। সে গান গেয়ে দেবী-মাহাত্ম্য প্রচার করে বেড়াতো। এক দিন মহেশ্বর প্রসন্ন হয়ে তার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ করলেন। সাধু সম্ভাণ্ডার তিরুকোলাক্কা মন্দিরে মহেশ্বরের ধ্যান করছিলেন, তখন দেবাদিদেব তার কাছে আবিভূতি হয়ে তঁর হাতে এক-যোড় করতাল দিয়ে আশীৰ্বাদ করে গেলেন যে, এই করতাল আজিয়ে গান করে সে জগৎ জয় করবে। সাধু সম্ভাণ্ডার তখন দেশে ফিরে লেন । এই করতাল বাজিয়ে গান গেয়ে তিনি কত জনের কত