পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ পরিচ্ছেদ গেছে আল্পও এই মনে করিয়া যে, আজ যাহাকে সে ভৃত্যু/বলিয়া প্রকাশ্যে লাঞ্ছনা করিতে সঙ্কোচ মানে নাই, দুই দিন বাদে স্বামী বলিয়া তাহারই গলায় বর-মাল্য পরাইবার কথা রাষ্ট্র হইতেও কোথাও আর दांकि मां छे। তাই রাসবিহারী যখন ধীরে ধীরে ঘরে ঢুকিয়া শুনিঃশব্দ, প্ৰসন্ন-মুখে আসন গ্ৰহণ করিলেন, তখন বিজয়া মুখী তুলিয়া “র্তাহার মুখের পানে চাহিতেও পারিল না। কিন্তু ইহারই জন্য সে প্রত্যেক মুহূৰ্ত্তেই প্ৰতীক্ষা করিয়াছিল, এবং যে সকল যুক্তিতর্কের ঢেউ এবং অপ্রিয় আলোচনা উঠিবে, তাহার মোটামুটি খসড়াটা কাল হইতুেই ভাবিয়া রাখিয়াছিল বলিয়া, সে এক প্রকার স্থির হইয়াই বসিয়া রহিল। কিন্তু, বৃদ্ধ ঠিক উণ্ট সুর ধরিয়া বিজয়াকে একেবারে অবাক করিয়া দিলেন। তিনি ক্ষণেক কাল ' শুদ্ধভাবে থাকিয়া একটা নিঃশ্বাস ফেলিয়া বলিলেন, মা বিজয়া, শুনে পৰ্যন্ত যে আমার কি আনন্দ হয়েছে, তা জানাবার জন্যে আমি কালই ছুটে আসতামা-যদি না সেই অস্থলের ব্যথাটা আমাকে বিছানায় পেড়ে ফেলতো। দীর্ঘজীবী হও মা, আমি এই ত চাই ! এই ত তোমার কাছে আশা করি। বলিয়া অত্যন্ত উচ্চ ভাবের আর একটা দীর্ঘশ্বাস মোচন করিয়া কহিলেন, সেই সৰ্বশক্তিমান মঙ্গলময়ের কাছে শুধু এই প্রার্থনা জানাই, uBDDSDDLLLLSSSLLLBLDBSDBDBDSDBD BBD D D BBS D LLzS তার প্রতিই অবিচলিত শ্ৰদ্ধা রাখবার সামর্থ্য দেন। এই বলিয়া তিনি যুক্ত-কর মাথায় ঠেকাইয়া চোখ বুজিয়া, বোধ করি, সেই সৰ্বশক্তিমানুকেই প্ৰণাম করিলেন। àR