পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৯৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

而丐博 দীর্ঘশ্বাস পুডিন্স, এবং বৃদ্ধ রাসবিহারীর সেদিনের কথাগুলি চুপ করিয়া বসিয়া মনে মনে অ্যালোচনা করিতে লাগিল। বিলাসবিহারী তাঙ্গাকে যে অত্যন্ত ভালবাসে, তাহা ভাষায়, ইঙ্গিতে, "ভঙ্গীতে সৰ্বপ্রকারেই दाद्ध कझ! झछेछाgछ, ཅ་ཡུ5 একটা দিনের জন্য ও সঙ্গোপনে এই ভালবাসার কথা বিজয়ার মী-স্কন পায় না। ব্যবঞ্চ সন্ধ্যার ঘনীভূত অন্ধকারে একাকী ধৰ্ম্মে ধৈর্য্য-সঙ্গ-বিচীন প্ৰাণটা যখন ব্যথায় ব্যাকুল চষ্টয়া উঠি তখন কল্পনায় নি:শব্দ-পদসঞ্চারে ধীবে দীবে যে আসিয়া তাহার পাশে বসে, সে বিলাস নয়, আর একজন । অলস মধ্যাহ্নে বইয়ে যখন মন বসে না, শেপাইয়ের কাজ ও অসহ্য বোধ হয়, প্ৰকাণ্ড শূন্য 1ষ্ট্ৰীটা রবিকলে খাঁ পঁা করিতে থাকে, তখন সুদূর ভবিস্মতে একদিন এই শূন্য গৃষ্ঠষ্ট পূর্ণ করিয়া যে ঘর-কন্নার স্নিগ্ধ ছবিটি তাঙ্কার অন্তরে ধীরে ধীরে জাগিয়া উঠতে থাকে, তাতার মধ্যে কোথাও বিলাসের জন্য** এতটুকু স্থান থাকে না! অথচ, যে লোকটি সমস্ত জায়গা জুড়িয়া বসে, সংসার-যাত্রার দুর্গম পথে সহায় বা সহযোগী হিসাবে মূল্য তাঙ্গার বিলাসের অপেক্ষ অনেক কম। সে যেমন অপটু, তেমনি নিরুপায়। বিপদের দিনে ইহার কাছে কোন সাহায্যই মিলিবে না। তবুও এই অকাজা মানুঘটারই সমস্ত অকাজের বোঝা সে নিজে সারাজীবন মাথায় লিষ্টয়া চলিতেছে, মনে করিতেও বিজয়ার সমস্ত দেহু মন অপরিমিত “ আনন্দবেগে পরগর করিয়া কঁাপিতে থাকে। বিলাস" চলিয়া গেলে বিজয়ার এই মনো ভাবের আজও যে কোন ব্যতিক্রম ঘটিল, }তাঙ্গা নহে, কিন্তু, আজ সে বিনা প্রার্থনায় বিলাসের দোষের পুনৰ্বিচ্যুষ্টি ভার হাতে তুলিয়া লইল, এবং ঘটনাচক্ৰে তাহার স্বভাবের প্ৰকাশ Sv v