পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষড়বিংশ পরিচ্ছেদ দয়াল কছিলেন, তুমি তা সম্বাইকে চিনবে না মা। তারা আমার ঐ পাড়াই বন্ধু। র্যাদের চিন্ধ, তাদের একজনের নাম রাসবিহারী, অপরের নাম নরেন্দ্ৰ । দয়াল চলিয়া গেলে, বিজয়া বহুক্ষণ পর্যন্ত স্থির হইয়া” বসিয়া মুনে মনে ইহার তেতু অনুসন্ধান করিতে লাগিল ; किन्नु, शङछे ऊादिहऊ व्ाष्ाि,- so একটা অশুভ সংশয়ে মনের অন্ধকাৰু, নিরঙ্কুর বাড়িয়াই চলিতে লাগিল । so কিন্তু, পরদিন বেলা আড়াইটা পৰ্যন্ত যখন পালকি আসিয়া পৌঁছিল না, বিজয়া প্রস্তুত চুইয়া অপেক্ষা করিয়া রঙ্গিল, তখন কদিকে যেমন তাহার বিস্ময়ের অবধি রহিল না, অপর দিকে নি একটা আরাম বোধ করিত্যেক্ষ লাগিল। পরেশের মা • সঙ্গে বে, এইরূপ একটা কথা ছিল। সে বােধ করি এইবার লইয়া শবার আসিয়া কিছু খাইবার জন্য বিজয়াকে পীড়াপীড়ি করিল, বং বুড়া দয়ালের ভীমরথা হইয়াছে কি না; এবং নিমন্ত্রণের কক্ষকবারে ভুলিয়া গিয়াছে কি না, জিঞ্জ করিল। অথচ, লোক ঠায়ু সংবাদ লইতেও বিজয়ার সঙ্কোচ বোধ হইতেছিল, কারণ, যদি কোন অচিন্ত্যনীয় কারণে তিনি নিমন্ত্রণ করার কথা বিস্মৃতি হইয়া , তার্তাঙ্গাকে অপরিসীম লজ্জায় ফেলা হইবে। এই অভূতপূর্ব বস্থাসঙ্কটের মধ্যে আহাৰু দ্বিধাগুস্ত মন কি করিবে, কিছুই যখন নিশ্চয় তে পারিতেছে না, এমন সময়ে পরেশ হাঁপাইতে হাঁপাইতে আসিয়া, দিল, পালকি আসিতেছে। கை বিজয়া যখন যাত্ৰা করিল, তখন বেলা প্রায় অপরাষ্ট্র। জাির্সবিহারী R€kGy