পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मखों তাহার জন-মজুর লইয়া অতিশয় ব্যস্ত, তাড়াতাড়ি পালকির পাশ্বে ক্ষু সহস্যে বলিলেন, দয়ালের হঠাৎ এমন লোক খাওয়ানাের ধূম পাওঁ। কেন, সে তো জানিনে। সন্ধ্যার পরে আমাকেও যেতে হবে। কোরে ব’লে গেছেন ; কিন্তু, পালকি পাঠাতে রাত্ৰি কল্পলে, যেতে না, সে কিন্তু বলে দিয়ো মা । * দয়ালের বাটীর দ্বারের উপর আম্র-পল্লবের সারি দেওছ, উভয় জলপূৰ্ণ কলস,-বিজয়া বিস্মিত হইল। ভিতরে পা দিতেই, গ্রামস্থ জনকয়েক ভদ্রলোকের সহিত আলাপ করিতেছিলেন,— ‘কাসিয়া মা বলিয়া তাহার হাত ধরিলেন । সিড়িতে উঠুিতে উঠিতে বিজয়ী রুষ্ট অভিমানের সুরে ক্ষিদেয় আমার প্রাণ বেসিয়ে গেল, ঐষ্টি, বুঝি আপনার নেমস্তন্ন ? দয়াল স্নিগ্ধকণ্ঠে বলিলেন, আজ যে ... মাদের খেতে নেই মা । -দ্ধ নিৰ্জাৰ হয়ে শুয়েই পড়েছে। আজ একটা দিনের জন্যে অন্তত: ভট্টচাযিা মশায়ের শাসন মানতেই হবে। দ্বিতলের সম্মুখের হলে বিবাহের সমস্ত আয়োজন প্ৰস্তুত রঙ্গুি এগুলা কি, ঠিক না বুঝিয়াও, বিজয়া নিভৃত অন্তরে কঁাপিয়া উঠিলঃ মুখ ফুটিয়া জিজ্ঞাসা করিতে পৰ্যন্ত সাহস করিল না। দয়াল অত্যন্ত সহজভাবে বুঝাইয়া বলিলেন, সন্ধ্যার পরেই শ্ব আজি গো তোমার বিবাহ বিজয়া। ভাগ্যক্রমে দিন-ক্ষণ সমস্ত * গেছে,-না পেলেও আজই দিতে হ’ত, কিছুতেই অন্যথা কয়? না। --তা? যাক, সমস্তই ঠিকঠাক মিলে গেছে। তাই ত কানা ভ: R