পাতা:দত্তা - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ, পরিচ্ছেদ পাঠিয়েছিলাম, ছবি আঁক্‌বার জন্যে ত ডাকিনি। জবাব শুনিয়া নবেশের মুখ শুকাইল । সে লজ্জায় একান্ত সঙ্কুচিত ও কুষ্ঠিত হইয়া ভাস্কুট-শুণ্ঠে এই বলিয়া ক্ষমা চাহিতে লাগিল যে, সে কিছুই ভাবিয়া বলে নাই,--", 2", অত্যন্ত অন্যায় হইয়া গিয়াছে- আর কখনো সে-ইত্যাদি ইত্যাদি। তাঙ্গা ও অনুতাপের পরিমাণ দেখিয়া বিজয়া হাসিল । স্নিগ্ধহাস্থ্যে মুখ উজ্জ্বল কািরয়া কহিল, কৈ, দেখি আপনার যন্ত্র ? নরেন বঁাচিয়া গেল । এই যে দেখাই, বলিয়া সে তাড়াতাড়ি অগ্রসর তহঁয়া তাহার বাক্স খুলিতে প্ৰবৃত্ত হইল। এই বসিবার ঘরটায় আলো কম DB DBBBBD Ltgg BBDB DDEDBD DBBDD BBBDD DDDSDDD BBB এখনো আলো আছে, চলুন। ঐখানে যাই । তাই চলুন, বলিয়া সে বাক্স হাতে লইয়া গৃহস্বামিনীর পিছনে পিছনে পাশের ঘরে আসিয়া উপস্থিত হইল। একটি ছোট টিপয়ের উপরে যন্ত্রটি স্থাপিত করিয়া উভয়ে দুই দিকে দু’খানা চেয়ার লইয়া বসিল । নরেন্দ্ৰ কহিল, এইবার দেখুন। কি ক’রে ব্যবহার করতে হয়, ভঁড়ায় পরে আমি শিখিয়ে দেব । এই অণুবীক্ষণ যন্ত্রটির সহিত যাহাদের সাক্ষাৎ পরিচয় নাই, তাহারা ভাবিতেও পারে না, কত বড় বিস্ময় এই ছোট জিনিষটির ভিতর দেয়া দেখিতে পাওয়া যায়। বাহিরের অসীম ব্ৰহ্মাণ্ডের মত এমুনি সীমাঙ্গন ব্ৰহ্মাণ্ড যে - মানুষের একটী ক্ষুদ্র মুঠার ভিতরে ধরিতে পারে, সে স্বাভাস শুধু এই যন্ত্রটির সাহায্যেই পাওয়া যায়। এই টুকুমা ভূমিকা কািরয়াই নে বিজয়ার মনোযোগ আহবান করিল। বিলাতে চিকিৎসাবস্থা শিক্ষা করার পরে ‘তাঁহার জ্ঞা , পিপাসা এই জীবাণু তত্ত্বের by s