পাতা:দম্পতি - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

fརྒྱ་ -দু’গাড়ী এলো-পাট-কালকের খরিদ । -ভিজে আছে ? --তা তো দ্ব্যাখলাম না-আসুন না একবার বাইরে । গদাধর ধমক দিয়া কহিলেন-মুহুরীমশায়ের না গেলে, ভিজে কি শুকনো পাট দেখে নেওয়া যায় না ? দেখে নাওগে না-কচি খোকা माछाgbा 6श नि-न्मि । নিধু সা কঁচা কয়াল নয়, কয়ালী কাজে আজ ত্ৰিশ বছর নিযুক্ত থাকিয়া মাথার চুল পাকাইয়া ফেলিল। কঁাটায় মাল উঠাইবার আগে মালের অবস্থা যাচাই করাইয়া লওয়ার কাজটা আড়াতের কোনো বড় কৰ্ম্মচারীর দ্বারা না করাইলে ভবিষ্যতে ইহা লইয়া অনেক কথা উঠিতে পারে-এমন কি, একবার দেখাইয়া লইলে, পরে বিক্রেতার সহিত যোগসাজসে মণি-মণ ভিজা পাট কঁাটায় তুলিলেও আর কোনো দায়িত্ব থাকে না।--তাহাও সে জানে। বাবুরা ইহার পর আর তাহাকে দোষ দিতে পরিবে না। তবুও সে গদাধরের কথার প্রতি সমীহ করিয়া বিনীতভাবে বলিল-তা। যা বলেন বাবু, তবে মুহুরীবাবু পাট চেনেন ভালো, তাই বলছিলাম। গদাধর বলিলেন-মুহুরীমশায় পাট চেনে, আর তুমি চেনো না ? আর এতে পাট-চেনাচেনির কি কথাই-বা হলো ? হাত দিয়ে দেখলে বোঝা যায় না, পাট ভিজে কি শুকনো ? নিধু কয়াল দ্বিরুক্তি না করিয়া চলিয়া গেল। মুহুরীর দিকে চাহিয়া গদাধর বলিলেন-ভড়মশাই, নিধেটা দিনদিন বড় বেয়াদব হয়ে উঠচে-মুখোমুখি তর্ক করে। WV xwa