পাতা:দম্পতি - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দন্থপতি মিনিট-পাঁচেক-রাস্তা-দূরে একটা গলির মোড়ে বেশ বড় একখানা বাড়ীর সামনে গিয়া নিৰ্ম্মল বলিল-দাড়াও, আমি আসচি । কিছুক্ষণ পরে একটি সুপুরুষ যুবকের সঙ্গে নিৰ্ম্মল ফিরিয়া আসিল । হাসিয়া বলিল-এই যে, আলাপ কৱিয়ে দিই, এরই बांभ श्रृंनiश्रद्ध दर, बाऊँी গদাধর অবাক হইয়া চাহিয়া বলিলেন-আরে শচীন যে! তুমি ५éशंका ? -এসো ভাই, এসো। • • •নিৰ্ম্মল আমাকে বললে, ‘কে এসেচে। দ্যাখো!” তুমি যে দয়া ক’রে এসেচো" আমি ভাবলুম না-জানি কে ? তা তুমি ! সত্যি ? -এটা কাদের বাড়ী ? --আরে, এসোই না ! অনেকদিন দেখাশুনো নেই-সব কথা } সম্পর্কে শচীন তাহার জ্যাঠতুতো ভাই,-অর্থাৎ বড়-তরফের সত্যনারায়ণ বসুর বড় ছেলে-আরবারে ‘কুসুম-বামনীর দ’র ভাগবাটোয়ারার সময় ইহারই উদ্দেশে শ্লেষ করিয়া কথা বলিয়াছিলেন গদাধর । শচীন বখিয়া গিয়াছে, এ-কথা গ্রামের সকলেই জানিত-- তবে গদাধর শুনিয়াছিলেন, আজকাল সে ভালো হইয়াছেকলিকাতায় থাকিয়া কি চাকুরী করে। গদাধর বলিলেন--নিৰ্ম্মলের সঙ্গে তোমার দেখাশুনো হয় নাকি ? শচীন হাসিয়া বলিল-কেন হবেনা ? তুমি তো আর দেশের লোকের খোজ নাওনা! শুনলুম, বাড়ী করেচো কলকাতায় • • (ܪܵܡܸܪ